বুক ধরফর কেন করে? বুক ধরফর থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় কি

প্রিয় বন্ধুরা, আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন বুক ধরফর কেন হয়? বুক ধরফর থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় কি। এ সম্পর্কে আপনারা গুগল এ অথবা ইউটিউবে সার্চ দিয়ে এর সমাধানের জন্য বরাবরই সার্চ দিয়ে থাকেন। তবে আমি আমার এই আর্টিকেলটিতে আপনাদেরকে এ সম্পর্কে একেবারে সঠিক তথ্যটি দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
বুক ধরফর কেন করে? বুক ধরফর থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় কি
আপনারা যদি আমার এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে অবশ্যই জানতে পারবেন। বুক ধরফর কেন করে? বুক ধরফর থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় কি সে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

ভূমিকা

বুক ধরফর একটি সাধারণ সমস্যা। এটি প্রত্যেকটি মানুষেরই হয়ে থাকে তাই বুক ধরফর নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত হওয়ার কোন কারণ নেই। তবে আমাদের এই বুক ধরফর বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে। যেমন, অতিরিক্ত কাজের চাপ, অতিরিক্ত টেনশন বা কোন একটি বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তিত হয়ে পড়লে আমাদের বুক ধরপর বেড়ে যায়।


এছাড়া আরো বিভিন্ন কারণে আমাদের বুক ধরপর বেড়ে যায় ।এই বুক ধরফর থেকে রক্ষা পাওয়ারও বেশ কিছু উপায় রয়েছে। আসুন আমরা জেনে নিই বুক ধরফর কেন করে? বুক ধরফর থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় কি সে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

বুক ধরফর কেন করে? বুক ধরফর থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় কি

বুক ধরফর একটি সাধারণ সমস্যা। এটি প্রত্যেকটি মানুষেরই হয়ে থাকে। তবে এটি হওয়ার পেছনে বিভিন্ন ধরনের কারণ থাকতে পারে। আসুন আমরা জেনে নিই, বুক ধরফর কেন করে সে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

বুক ধরফর কেন করে তার কারণ কারণ

মানসিক চাপ: মানসিক চাপের কারণে বুক ধরফর করে। এছাড়াও কাজের চাপ এবং বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগের কারণেও বুক ধরফর করে থাকে।

শারীরিক পরিশ্রম: অনেক সময় অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রমের কারণে বুক ধরফর করে থাকে। যেমন, ব্যায়াম, ভারী কাজ করা ইত্যাদি।

কফি, চা, মদ্যপান: এছাড়া আপনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে কফি, চা, মদ্যপান করে থাকেন সেক্ষেত্রেও বুক ধরফর হয়ে থাকে।

ধূমপান: অতিরিক্ত ধূমপানের কারণেও নিকোটিন হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে দেয়।

অনিয়মিত খাওয়া: আপনি যদি খাবার না খেয়ে অনেকক্ষণ থাকলে বা অতিরিক্ত খেলেও বুক ধরফর হতে পারে।

রক্তশূন্যতা: শরীরে রক্তের পরিমাণ কমে গেলেও বুক ধরফরের সমস্যা হতে পারে।

হৃদরোগ: কখনো কখনো বুক ধরফর হৃদরোগের লক্ষণও হতে পারে।

থাইরয়েডের সমস্যা: থাইরয়েড গ্রন্থির অস্বাভাবিক কার্যকলাপও বুক ধরফরের কারণ হতে পারে।

অন্যান্য ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও বুক ধরফর হতে পারে।

বুক ধরফর হওয়ার লক্ষণ
  • হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া
  • বুকে লাফানোর অনুভূতি
  • বুকে চাপ অনুভূতি
  • ঘামগ
  • মাথা ঘোরা
  • অস্থিরতা
কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন
  • যদি বুক ধরফরের সাথে ব্যথা, ঘাম, অজ্ঞান হওয়া ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়।
  • যদি বুক ধরফর দীর্ঘ সময় ধরে থাকে।
  • যদি বুক ধরফরের সাথে শ্বাসকষ্ট হয়।
বুক ধরফর থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায়
  • মেডিটেশন: বুক ধরফর থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে মেডিটেশন, যোগাসন, গভীর শ্বাস নেওয়া ইত্যাদি করতে হবে।
  • স্বাস্থ্যকর খাবার খান: ফল, সবজি, শস্য খান।
  • পর্যাপ্ত ঘুম নিন: প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
  • ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ব্যায়াম করুন, কিন্তু অতিরিক্ত পরিশ্রম করবেন না।
ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করুন:

ওষুধ সেবন করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন: কোনো ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে বুক ধরফর হতে পারে।

নিয়মিত চেকআপ করান: যদি বুক ধরফরের সমস্যা বারবার হয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন

যদি বুক ধরফরের সাথে ব্যথা, ঘাম, অজ্ঞান হওয়া ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়।

যদি বুক ধরফর দীর্ঘ সময় ধরে থাকে।

যদি বুক ধরফরের সাথে শ্বাসকষ্ট হয়।

বুক ধরফর বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে এজন্য যদি দীর্ঘদিন যাবত আপনার বুক ধরফর হয়ে থাকলে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলবেন।

তাহলে হয়তো বা আপনার বুক ধরফরের কারণগুলো অনুসন্ধান করতে পারবেন এবং সে অনুযায়ী চিকিৎসার মাধ্যমে আপনি সুস্থ হয়ে উঠতে পারবেন।

বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায়

বুক ধরফর একটি সাধারন সমস্যা । এটি বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে। তবে বুক ধরফর দূর করার জন্য বেশ কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে আসুন সে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

বুক ধড়ফড় দূর করার কিছু ঘরোয়া উপায়:

  • শ্বাস নিয়ন্ত্রণ: গভীর শ্বাস নিন এবং ধীরে ধীরে ছাড়ুন। এটি মনকে শান্ত করে এবং হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  • মেডিটেশন: মেডিটেশন মানসিক চাপ কমাতে এবং হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  • যোগাসন: যোগাসন শরীর এবং মনকে শান্ত করে।
  • হালকা ব্যায়াম: হালকা ব্যায়াম যেমন হাঁটা, জগিং ইত্যাদি করতে পারেন। তবে অতিরিক্ত পরিশ্রম করা উচিত নয়।
  • পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
  • তরল খাবার: পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।
  • স্বাস্থ্যকর খাবার: ফল, সবজি, শস্য খান।
  • ক্যাফিন এবং অ্যালকোহল পরিহার: কফি, চা, মদ্যপান হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে দিতে পারে।
  • ধূমপান পরিহার: ধূমপান হৃদরোগের জন্য একটি বড় কারণ।
  • মানসিক চাপ কমাতে: মানসিক চাপ কমাতে বিভিন্ন কৌশল যেমন বই পড়া, সঙ্গীত শোনা ইত্যাদি ব্যবহার করুন।
কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন:

যদি বুক ধরফরের সাথে ব্যথা, ঘাম, অজ্ঞান হওয়া ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়।
যদি বুক ধরফর দীর্ঘ সময় ধরে থাকে।
যদি বুক ধরফরের সাথে শ্বাসকষ্ট হয়।

পেটে গ্যাস হলে কি বুক ধরফর করে

পেটে গ্যাসের সমস্যা থেকেও আপনার বুক ধরফর হতে পারে। এর কারণ হলো আপনার পেটে যখন গ্যাস জমবে তখন এটি ডায়াফ্রামকে চাপ দেয় যা হৃদয়ের উপর অবস্থিত। এই চাপের কারণে স্পন্দন বেড়ে যায় এই কারণেই বুক ধরফর হতে পারে। আসুন সে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

বুক ধরফর পেটে গ্যাসের কারণে হতে পারে:
  • বুকে চাপ অনুভূতি: গ্যাসের চাপের কারণে বুকে চাপ অনুভূতি হতে পারে।
  • শ্বাসকষ্ট: গ্যাসের কারণে শ্বাস নিতে অসুবিধা হতে পারে।
  • দুর্বলতা: গ্যাসের কারণে দুর্বলতা এবং অস্বস্তি অনুভূতি হতে পারে।
যদি আপনার বুক ধরফরের সাথে নিম্নলিখিত উপসর্গগুলি দেখা দেয়, তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন:

বুকে তীব্র ব্যথা
শ্বাসকষ্ট
ঘাম
মাথা ঘোরা
অজ্ঞান হওয়া

পেটে গ্যাসের কারণে বুক ধরফর হলে কিছু ঘরোয়া উপায়:

  • পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন: পানি পান করলে গ্যাস বের হয়ে যাওয়াতে সাহায্য করে।
  • আজীবন: আজীবন গ্যাস কমাতে সাহায্য করে।
  • জিরা পানি: জিরা পানি পেটের গ্যাস কমাতে সাহায্য করে।
  • মেথি দানা: মেথি দানার পানি করে খেলে গ্যাস কমাতে সাহায্য করে।
  • হালকা খাবার: হালকা এবং সহজে হজমযোগ্য খাবার খান।
  • মশলা কম খান: মশলা খাবার গ্যাস বাড়াতে পারে।
  • ধূমপান এবং মদ্যপান পরিহার করুন: ধূমপান এবং মদ্যপান গ্যাসের সমস্যা বাড়াতে পারে।
আপনার বুক ধরফর যদি খুব বেশি বেড়ে যায়।সে ক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যাবেন এবং ডাক্তারের চিকিৎসা অনুযায়ী চলবেন। তাহলে আপনার বুক ধরফর সমস্যাটা সমাধান হয়ে যাবে।

কিভাবে বুঝবেন বুক ধরফর কিসের লক্ষণ

বুক ধরফর এমন একটি সমস্যা যা প্রত্যেকটি মানুষেরই কম বেশি হয়ে থাকে। যদি আপনি খুব বেশি কোন কাজের চাপ নিয়ে থাকেন অথবা কোন বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তিত হয়ে পড়েন সে ক্ষেত্রে আপনার বুক ধরফর হতে পারে। 

এছাড়া আরও বিভিন্ন কারণে আপনার বুক ধরপর হয়ে থাকবে। আসুন আমরা জেনে নেই, কিভাবে বুঝব যে আমার বুক ধরফর হয়েছে তার লক্ষণসমূহ নিচে আলোচনা করা হলো।

বুক ধরফরের সাধারণ কারণ:
  • মানসিক চাপ: উদ্বেগ, ভয়, চাপ ইত্যাদি।
  • শারীরিক পরিশ্রম: ব্যায়াম, ভারী কাজ করা।
  • কফি, চা, মদ্যপান: এই ধরনের পানীয় বেশি পরিমাণে গ্রহণ করলেও বুক ধরফর হতে পারে।
  • ধূমপান: নিকোটিন হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে দেয়।
  • অনিয়মিত খাওয়া: খাবার না খেয়ে অনেকক্ষণ থাকলে বা অতিরিক্ত খেলেও বুক ধরফর হতে পারে।
  • রক্তশূন্যতা: শরীরে রক্তের পরিমাণ কমে গেলেও এই সমস্যা হতে পারে।
  • হরমোনের পরিবর্তন: মাসিকের সময়, গর্ভাবস্থা, মেনোপজ ইত্যাদি।
  • ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও বুক ধরফর হতে পারে।
  • হৃদরোগ: কখনো কখনো বুক ধরফর হৃদরোগের লক্ষণও হতে পারে।
বুক ধরফরের অন্যান্য লক্ষণ:

বুকে চাপ অনুভূতি
ঘাম
মাথা ঘোরা
অস্থিরতা
শ্বাসকষ্ট

কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন:

যদি বুক ধরফরের সাথে ব্যথা, ঘাম, অজ্ঞান হওয়া ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়।
যদি বুক ধরফর দীর্ঘ সময় ধরে থাকে।
যদি বুক ধরফরের সাথে শ্বাসকষ্ট হয়।
যদি আপনার পরিবারে হৃদরোগের ইতিহাস থাকে।

ডাক্তার কী করবেন:
  • আপনার চিকিৎসা ইতিহাস নেবেন।
  • শারীরিক পরীক্ষা করবেন।
  • ইসিজি (ECG) করতে পারেন।
  • অন্যান্য পরীক্ষা করতে পারেন, যেমন:
  • ইকোকার্ডিওগ্রাম
  • স্ট্রেস টেস্ট
  • হোল্টার মনিটরিং
বুক ধরফর রোধ করার উপায়:

স্বাস্থ্যকর খাবার খান: ফল, সবজি, শস্য খান।
পর্যাপ্ত ঘুম নিন: প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ব্যায়াম করুন, কিন্তু অতিরিক্ত পরিশ্রম করবেন না।

ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করুন:

ওষুধ সেবন করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন: কোনো ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে বুক ধরফর হতে পারে।
নিয়মিত চেকআপ করান: যদি বুক ধরফরের সমস্যা বারবার হয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
মনে রাখবেন: বুক ধরফরের কারণ অনেকগুলো হতে পারে। তাই সঠিক চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

বুক ধরফর হলে কি করবেন

বুক ধরফর যখন আমাদের শুরু হয় তখন আমরা অনেক চিন্তিত হয়ে পড়ি এবং ভয় পায়। যার কারণে আমাদের বুক ধরফর আরো বেশি বেড়ে যায়। তাই বুক ধরফর হলে অবশ্যই আমাদেরকে শান্ত থাকতে হবে এবং রেস্ট নিতে হবে। আসুন আমরা জেনে নিই বুক ধরফর হলে কি করবেন সে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

বুক ধরফর হলে প্রথমে কি করবেন
  • শান্ত থাকুন: হঠাৎ বুক ধরফর শুরু হলে প্রথমে শান্ত থাকার চেষ্টা করুন। উদ্বিগ্ন হবেন না।
  • গভীর শ্বাস নিন: ধীরে ধীরে নাক দিয়ে শ্বাস নিন এবং মুখ দিয়ে ছাড়ুন। এটি মনকে শান্ত করে এবং হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  • শরীরকে আরাম দিন: একটা আরামদায়ক জায়গায় বসুন বা শুয়ে পড়ুন।
  • পানি পান করুন: এক গ্লাস পানি পান করুন।
  • ওষুধ সেবন করুন: যদি আপনার ডাক্তার কোনো ওষুধ দিয়ে থাকেন, তাহলে সেটি খান।
বুক ধরফর দূর করার কিছু ঘরোয়া উপায়
  • স্বাস্থ্যকর খাবার খান: ফল, সবজি, শস্য খান।
  • পর্যাপ্ত ঘুম নিন: প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
  • হালকা ব্যায়াম করুন: হালকা ব্যায়াম যেমন হাঁটা, জগিং ইত্যাদি করতে পারেন। তবে অতিরিক্ত পরিশ্রম করা উচিত নয়।
  • ক্যাফিন এবং অ্যালকোহল পরিহার: কফি, চা, মদ্যপান হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে দিতে পারে।
  • ধূমপান পরিহার: ধূমপান হৃদরোগের জন্য একটি বড় কারণ।
  • তরল খাবার: পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।
কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন

যদি বুক ধরফরের সাথে ব্যথা, ঘাম, অজ্ঞান হওয়া ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়।
যদি বুক ধরফর দীর্ঘ সময় ধরে থাকে।
যদি বুক ধরফরের সাথে শ্বাসকষ্ট হয়।
যদি আপনার পরিবারে হৃদরোগের ইতিহাস থাকে।

একটি বিষয় আপনি অবশ্যই মনে রাখবেন যে, বুক ধরফর খুবই সাধারণ সমস্যা মনে হলেও এটি আবার অনেক ক্ষেত্রে অনেক জটিল সমস্যা দেখা দিতে পারে।

তাই অবশ্যই আপনি একজন চিকিৎসকের সুপরামর্শ নেবেন এবং সে অনুযায়ী চিকিৎসা নেবেন তাহলে আপনি বুক ধরফর থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন।

লেখক এর মন্তব্য

অবশেষে বলতে পারি আপনারা আমার এই আর্টিকেলটি খুব মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং পড়ার পরে জানতে পেরেছেন। বুক ধরফর কেন করে? বুক ধরফর থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় কি এ সম্পর্কে আপনারা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন।

তাই আমার এই আর্টিকেলটি পড়ার পড়ে যদি আপনাদের একটুও ভালো লেগে থাকে। আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিবেন হয়তো তারা উপকৃত হবে।

ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url