সপ্তাহে কতদিন ব্যায়াম করা উচিত
প্রিয় বন্ধুরা, স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। আমাদের স্বাস্থ্য যদি ভালো না থাকে তাহলে আমার মনও ভালো থাকে না। স্বাস্থ্য ও মনকে ভালো রাখার জন্য সবচেয়ে যে জিনিসটা দরকার সেটা হলো ব্যায়াম।তাই সপ্তাহে কতদিন ব্যায়াম করা উচিত সে সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি আবার অনেকেই জানিনা।
তবে আপনারা যদি আমার আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে অবশ্যই জানতে পারবেন। সপ্তাহে কতদিন ব্যায়াম করা উচিত সে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তাই দেরি না করে পড়তে থাকুন,জানতে থাকুন।
ভূমিকাঃ
শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য ব্যায়াম করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যদি সঠিকভাবে ব্যায়াম করি তাহলে আমাদের স্বাস্থ্য ও মন দুটোই ভালো থাকবে। আমরা অনেকেই ব্যায়াম করতে চাই কিন্তু কিভাবে ব্যায়াম করতে হবে।
সপ্তাহে কতদিন ব্যায়াম করা উচিত, কখন ব্যায়াম করতে হবে, ব্যায়াম করার পর কি কি খেতে হবে, এছাড়া খাওয়ার পরেও কি ব্যায়াম করা যাবে এ সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য আমি আমার এই আর্টিকেলটিতে তুলে ধরেছি।
আপনারা যদি মনোযোগ দিয়ে আমার আর্টিকেলটি পড়েন তাহলে অবশ্যই জানতে পারবেন। সপ্তাহে কতদিন ব্যায়াম করা উচিত আসুন সে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
সপ্তাহে কতদিন ব্যায়াম করা উচিতঃ
শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য আমাদেরকে নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। তবে সপ্তাহে কতদিন ব্যায়াম করা উচিত সেটি সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার বয়স, শারীরিক অবস্থা এবং ফিটনেসের উপর। আসুন আমরা জেনে নেই সপ্তাহে কতদিন ব্যায়াম করা উচিত সে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
সুস্থ থাকার জন্য, বেশিরভাগ প্রাপ্তবয়স্কদের:
- সপ্তাহে অন্তত ১৮০ মিনিট মধ্যম-তীব্রতার ব্যায়াম করা উচিত, যেমন দ্রুত হাঁটা, সাঁতার কাটা, বা সাইকেল চালানো।বা সপ্তাহে ৯০ মিনিট জোরালো-তীব্রতার ব্যায়াম করা উচিত, যেমন দৌড়ানো, হাইকিং, বা টেনিস খেলা।
- শক্তি প্রশিক্ষণ সপ্তাহে দু'বার করা উচিত, যা সমস্ত প্রধান পেশী গোষ্ঠীকে লক্ষ্য করে।
- আপনি যদি নতুন করে ব্যায়াম শুরু করেন, তাহলে ধীরে ধীরে শুরু করা এবং সময়ের সাথে সাথে আপনার কার্যকলাপের তীব্রতা এবং সময়কাল বাড়ানো গুরুত্বপূর্ণ।
- আপনার জন্য কতটা ব্যায়াম উপযুক্ত তা নির্ধারণ করতে আপনার ডাক্তার বা একজন ফিটনেস পেশাদারের সাথে কথা বলা ভাল।
- এখানে কিছু অতিরিক্ত টিপস রয়েছে যা আপনাকে নিয়মিত ব্যায়ামে সাহায্য করতে পারে:
- এমন একটি কার্যকলাপ খুঁজুন যা আপনি উপভোগ করেন। যদি আপনি ব্যায়াম উপভোগ করেন তবে আপনি এটি নিয়মিত করার সম্ভাবনা বেশি।
- একটি বাস্তবসম্মত লক্ষ্য নির্ধারণ করুন এবং ধীরে ধীরে এটির দিকে কাজ করুন।
- একজন বন্ধু বা পরিবারের সদস্যের সাথে ব্যায়াম করুন। এটি আপনাকে অনুপ্রাণিত থাকতে এবং দায়বদ্ধ থাকতে সাহায্য করতে পারে।
- আপনার অগ্রগতি ট্র্যাক করুন। এটি আপনাকে অনুপ্রাণিত থাকতে এবং দেখতে সাহায্য করতে পারে যে আপনি কতটা দূর এসেছেন।
- সপ্তাহে কয়েকটি দিন বিরতি নিন। আপনার শরীরকে বিশ্রাম এবং পুনরুদ্ধারের জন্য সময় দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
- নিয়মিত ব্যায়াম আপনার শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অনেক সুবিধা প্রদান করতে পারে। এটি আপনাকে ওজন কমাতে, পেশী তৈরি করতে, হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করতে, হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং কিছু ধরণের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
ওজন কমাতে কতক্ষণ ব্যায়াম করা উচিতঃ
আপনি যদি ওজন কমাতে চান সে ক্ষেত্রে আপনাকে নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। এখন বিষয় হল যে ওজন কমানোর জন্য আপনি কতক্ষণ ব্যায়াম করবেন সেটা নির্ভর করে বেশ কিছু বিষয়ের উপর। আসুন সে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
আপনার বর্তমান ওজন এবং ফিটনেসের স্তর: আপনি যদি বেশি ওজনের হন বা আপনার ফিটনেসের স্তর কম হয়, তাহলে আপনাকে ওজন কমাতে বেশি সময় ব্যায়াম করতে হবে।
আপনার ওজন কমানোর লক্ষ্য: আপনি যদি দ্রুত ওজন কমাতে চান, তাহলে আপনাকে বেশি সময় ব্যায়াম করতে হবে।
আপনি কোন ধরণের ব্যায়াম করছেন: কিছু ধরণের ব্যায়াম অন্যদের তুলনায় বেশি ক্যালোরি পোড়ায়।
আপনার বয়স এবং লিঙ্গ: বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের শরীর ক্যালোরি কম পোড়ায়। পুরুষরা সাধারণত মহিলাদের তুলনায় বেশি ক্যালোরি পোড়ায়।
তবে, একটি সাধারণ নির্দেশিকা হিসাবে, ওজন কমাতে আপনার প্রতিদিন:
- কমপক্ষে ৩০ মিনিট মধ্যম-তীব্রতার ব্যায়াম করা উচিত, যেমন দ্রুত হাঁটা, সাঁতার কাটা, বা সাইকেল চালানো। বা ১৫ মিনিট জোরালো-তীব্রতার ব্যায়াম করা উচিত, যেমন দৌড়ানো, হাইকিং, বা টেনিস খেলা।
- আপনি যদি নতুন করে ব্যায়াম শুরু করেন, তাহলে ধীরে ধীরে শুরু করা এবং সময়ের সাথে সাথে আপনার কার্যকলাপের তীব্রতা এবং সময়কাল বাড়ানো গুরুত্বপূর্ণ।
- এখানে কিছু অতিরিক্ত টিপস রয়েছে যা আপনাকে ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে:
- একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্য খান: ওজন কমাতে হলে আপনাকে অবশ্যই আপনার খাদ্যে পরিবর্তন আনতে হবে। প্রচুর ফল, শাকসবজি, এবং লিগন পুষ্টিকর খাবার খান এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার, চিনিযুক্ত পানীয় এবং অস্বাস্থ্যকর চর্বি এড়িয়ে চলুন।
- পর্যাপ্ত ঘুম পান: যখন আপনি পর্যাপ্ত ঘুম পান না তখন আপনার শরীর কর্টিসল নামক একটি হরমোন নিঃসরণ করে যা ওজন বৃদ্ধির সাথে যুক্ত। প্রতি রাতে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
- ধৈর্য ধরুন: ওজন কমানো সময় লাগে। হতাশ হবেন না যদি আপনি রাতারাতি ফলাফল না দেখেন। সুস্থ অভ্যাসগুলিতে লেগে থাকুন এবং আপনি অবশেষে আপনার লক্ষ্য অর্জন করবেন।
- ওজন কমানো একটি চ্যালেঞ্জিং হতে পারে, তবে এটি অবশ্যই সম্ভব। উপরে উল্লিখিত টিপসগুলি অনুসরণ করে এবং নিয়মিত ব্যায়াম করে আপনি আপনার ওজন কমানোর লক্ষ্য অর্জন করতে পারেন।
সকালে কি কি ব্যায়াম করা উচিতঃ
সকালে ব্যায়াম করা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। প্রশ্ন হল সকালে কি কি ব্যায়াম করা উচিত। আমরা বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম সকালে করতে পারি যেমন- ধরেন দৌড়ানো অথবা হাঁটা। এছাড়া আরো বেশ কিছু ব্যায়াম রয়েছে আসুন সে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
হালকা কার্ডিও: দ্রুত হাঁটা, জগিং, সাঁতার কাটা, বা সাইকেল চালানোর মতো হালকা কার্ডিও আপনার হৃদস্পন্দন বাড়াতে এবং রক্ত চলাচল উন্নত করতে একটি দুর্দান্ত উপায়।
শক্তি প্রশিক্ষণ: ওজন তোলা, বডিওয়েট ব্যায়াম বা রেজিস্ট্যান্স ব্যান্ড ব্যবহার করা আপনার পেশীগুলিকে শক্তিশালী করতে এবং আপনার বিপাকক্রিয়া বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
যোগব্যায়াম: যোগব্যায়াম এবং তাই চি আপনার নমনীয়তা, ভারসাম্য এবং শক্তি উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে, সেইসাথে মানসিক চাপ কমাতে পারে।
আপনার সকালের ব্যায়ামের রুটিন নির্বাচন করার সময়, নিম্নলিখিত বিষয়গুলি বিবেচনা করুন:
আপনার ফিটনেসের স্তর: আপনি যদি নতুন করে ব্যায়াম শুরু করেন তবে হালকা কার্ডিও বা যোগব্যায়ামের মতো কিছু হালকা দিয়ে শুরু করুন। আপনি যত শক্তিশালী হয়ে উঠবেন, ততই আপনি আরও চ্যালেঞ্জিং ব্যায়াম যোগ করতে পারেন।
আপনার লক্ষ্য: আপনি কি ওজন কমাতে চান, পেশী তৈরি করতে চান, নাকি আপনার সামগ্রিক ফিটনেস উন্নত করতে চান? আপনার লক্ষ্যগুলি আপনার জন্য সঠিক ব্যায়ামগুলি নির্ধারণ করতে সহায়তা করবে।
আপনার উপভোগ: এমন একটি ব্যায়াম খুঁজুন যা আপনি উপভোগ করেন যাতে আপনি এটি নিয়মিতভাবে করতে থাকেন।
খাওয়ার কতক্ষণ পর ব্যায়াম করা উচিতঃ
খাওয়ার পরপরই কোন ব্যায়াম করা উচিত নয় যা আপনার শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর হবে। তাই আপনি কি খাচ্ছেন তার ওপর নির্ভর করবে আপনি খাওয়ার কতক্ষণ পর ব্যায়াম করবেন। আসুন সেই সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
হালকা খাবার: যদি আপনি একটি হালকা খাবার খেয়ে থাকেন, যেমন একটি ফল বা টোস্ট, তাহলে আপনি খাওয়ার ৩০ মিনিট পর ব্যায়াম শুরু করতে পারেন।
মাঝারি খাবার: যদি আপনি একটি মাঝারি খাবার খেয়ে থাকেন, যেমন স্যান্ডউইচ বা স্যালাড, তাহলে আপনি খাওয়ার ১-২ ঘন্টা পর ব্যায়াম শুরু করতে পারেন।
ভারী খাবার: যদি আপনি একটি ভারী খাবার খেয়ে থাকেন, যেমন স্টেক বা পাস্তা, তাহলে আপনি খাওয়ার ২-৩ ঘন্টা পর ব্যায়াম শুরু করতে পারেন।
খাওয়ার পর দ্রুত ব্যায়াম শুরু করলে পেট খারাপ, বমি বমি ভাব এবং বমি হতে পারে। কারণ যখন আপনি খান, তখন আপনার শরীর রক্ত আপনার পেটে পাঠায় যাতে এটি হজম করতে পারে। আপনি যদি খাওয়ার পরপরই ব্যায়াম করেন, তাহলে রক্ত আপনার পেশীতেও পাঠানো হবে, যা হজমে বাধা দেয় এবং আপনাকে অস্বস্তি বোধ করতে পারে।
খাওয়ার পর ব্যায়াম করার আগে আপনি যদি ক্ষুধার্ত বোধ করেন তবে আপনি একটি ছোট্ট নাস্তা খেতে পারেন, যেমন একটি ফল বা ক্র্যাকার। এটি আপনাকে কিছু শক্তি দেবে এবং আপনাকে পেট খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা কম করবে।
এখানে কিছু অতিরিক্ত টিপস রয়েছে যা খাওয়ার পর ব্যায়াম করার সময় মনে রাখতে হবে:
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন: ব্যায়াম করার আগে, সময়কালে এবং পরে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনাকে হাইড্রেটেড থাকতে সাহায্য করবে এবং ডিহাইড্রেশন এড়াবে।
আপনার শরীরকে শুনুন: যদি আপনি অস্বস্তি বোধ করেন, তাহলে বিরতি নিন বা ধীর গতিতে যান।
আস্তে আস্তে শুরু করুন এবং ধীরে ধীরে আপনার তীব্রতা বাড়ান: আপনি যদি নতুন করে ব্যায়াম শুরু করেন তবে ধীরে ধীরে শুরু করুন এবং সময়ের সাথে সাথে আপনার তীব্রতা এবং সময়কাল বাড়ান।
নিয়মিত ব্যায়াম আপনার শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অনেক সুবিধা প্রদান করতে পারে।
ব্যায়াম করার পর কি খাওয়া উচিতঃ
ব্যায়াম করার পর অবশ্যই আপনাকে প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে।এছাড়াও পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে সেই সাথে রয়েছে ফল। তাই নিজের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে ব্যায়ের কোনো বিকল্প নেই সেই সাথে পুষ্টিকর খাবার তো লাগবেই। আসুন আমরা জেনে নেই ব্যায়াম করার পর কি খাওয়া উচিত সে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: এই খাবারগুলি আপনার শরীরকে গ্লাইকোজেন স্টোরগুলি পুনরায় ভরাট করতে এবং পেশী টিস্যু মেরামত করতে সাহায্য করবে। কিছু ভাল উদাহরণের মধ্যে রয়েছে।
ওটমিল এবং ফল,টোস্ট এবং ডিম,গরুর মাংসের সাথে ভাত,কুইনোয়া এবং শাকসবজি।
প্রোটিন শেক
স্বাস্থ্যকর চর্বি: স্বাস্থ্যকর চর্বি হজমে ধীর এবং আপনাকে দীর্ঘ সময় ধরে পূর্ণ বোধ করতে সাহায্য করতে পারে।
কিছু ভাল উদাহরণের মধ্যে রয়েছে:
বাদাম এবং বীজ
অ্যাভোকাডো
জলপাই তেল
মাছ
ইলেক্ট্রোলাইট সমৃদ্ধ পানীয়: ব্যায়াম করার সময় আপনি ঘামের মাধ্যমে ইলেক্ট্রোলাইট হারান। আপনার শরীর পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করার জন্য, ইলেক্ট্রোলাইট সমৃদ্ধ পানীয়, যেমন স্পোর্টস ড্রিঙ্ক বা নারকেল জল পান করুন।
আপনার ব্যায়ামের তীব্রতা এবং সময়কালের উপর নির্ভর করে আপনার কতটা খাওয়া উচিত তা পরিবর্তিত হবে। আপনি যদি দীর্ঘ সময় ধরে বা উচ্চ তীব্রতায় ব্যায়াম করেন তবে আপনাকে যারা কম সময় বা কম তীব্রতায় ব্যায়াম করে তাদের তুলনায় বেশি খেতে হবে।
খাওয়ার পরে দ্রুত ব্যায়াম করা এড়িয়ে চলুন। আপনার শরীরকে হজম করার জন্য সময় দিন, অন্যথায় আপনাকে পেট খারাপ বা বমি বমি ভাব হতে পারে।
এখানে কিছু অতিরিক্ত টিপস রয়েছে যা ব্যায়ামের পরে খাওয়ার সময় মনে রাখতে হবে:
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন: ব্যায়াম করার আগে, সময়কালে এবং পরে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনাকে হাইড্রেটেড থাকতে সাহায্য করবে এবং ডিহাইড্রেশন এড়াবে।
আপনার শরীরকে শুনুন: যদি আপনি ক্ষুধার্ত বোধ না করেন তবে জোর করে খাবেন না। আপনার শরীরকে যা প্রয়োজন তা শুনুন এবং সেই অনুযায়ী খান।
স্বাস্থ্যকর খাবার খান: ব্যায়ামের পরে, আপনার শরীরকে পুনরুদ্ধার করতে এবং পেশী তৈরি করতে সাহায্য করার জন্য পুষ্টিকর খাবার খান। প্রক্রিয়াজাত খাবার, চিনিযুক্ত পানীয় এবং অস্বাস্থ্যকর চর্বি এড়িয়ে চলুন।
মন্তব্যঃ
অবশেষ বলতে পারি আমার আর্টিকেলটি পড়ার পরে আপনারা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন। সপ্তাহে কতদিন ব্যায়াম করা উচিত এছাড়াও ব্যায়াম করা সম্পর্কে আরো বেশ কিছু তথ্য আপনারা জানতে পেরেছেন। আশা করি উপকৃত হয়েছেন।
তাই আমার এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে যদি আপনাদের একটুও ভালো লেগে থাকে। তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিবেন হয়তো তারাও উপকৃত হবে।
ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url