কম্পিউটার টাইপিং শেখার নিয়ম ও কম্পিউটার শেখার সহজ পদ্ধতি
প্রিয় বন্ধুরা, বর্তমান সময়ে আমরা অনেকেই কম্পিউটার টাইপিং শেখার নিয়ম ও কম্পিউটার শেখার সহজ পদ্ধতি সম্পর্কে অবগত নই। তাই আমরা যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারছি না। আমি আমার এই আর্টিকেলটিতে কম্পিউটার টাইপিং শেখার নিয়ম ও কম্পিউটার শেখার সহজ পদ্ধতি সম্পর্কে সঠিক তথ্যটি তুলে ধরেছি।
আপনারা যদি আমার এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েন আশা করি অনেক উপকৃত হবেন। আসুন দেরি না করে পড়তে থাকি, জানতে থাকি তবেই তো কিছু করতে পারবো।
ভূমিকাঃ
বর্তমান সময়ে কম্পিউটার ছাড়া কোন কাজেই সহজ নয়। তাই আমাদেরকে কম্পিউটার সম্পর্কে জানতে হবে শিখতে হবে। তবে আমরা আমাদের ব্যবসা ও চাকরি ক্ষেত্রে সফলতা লাভ করতে পারব। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই কম্পিউটার কি সেটা আমাদের জানতে হবে।
কম্পিউটার টাইপিং শেখার নিয়ম ও কম্পিউটার শেখার সহজ পদ্ধতি। এছাড়া কম্পিউটারের আরো বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কম্পিউটার সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে। আমরা যদি এ সম্পর্কে ভালোভাবে জ্ঞান অর্জন করতে পারি তাহলেই।
বর্তমানে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবো। আসুন এ সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
কম্পিউটার কি?
কম্পিউটার হলো এক ধরনের ইলেকট্রিক যন্ত্র যেখানে বিভিন্ন ধরনের তথ্য প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এই কম্পিউটার হিসাব নিকাশ থেকে শুরু করে নিয়ন্ত্রণ এবং যোগাযোগের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কম্পিউটার বিভিন্ন ধরনের পাওয়া যায় নিজের ব্যক্তিগত থেকে শুরু করে ব্যবসা কাজে কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এক কথায় বলা যায় যে যন্ত্রের সাহায্যে খুব সহজেই হিসাব-নিকাশ এবং বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংরক্ষিত অবস্থায় থাকে এই ইলেকট্রিক যন্ত্রটিকে আমরা কম্পিউটার বলে থাকি।
কম্পিউটারের মূল অংশগুলি হল:
প্রসেসিং ইউনিট (CPU): এটি কম্পিউটারের মস্তিষ্ক হিসেবে কাজ করে। CPU নির্দেশাবলী প্রক্রিয়া করে এবং গণনা করে।
মেমরি: এটি কম্পিউটারের তথ্য সংরক্ষণ করে। মেমরি দুটি ধরণের হয়: প্রধান মেমরি এবং সেকেন্ডারি মেমরি। প্রধান মেমরি দ্রুত এবং ব্যয়বহুল, এবং এটি CPU দ্বারা সরাসরি অ্যাক্সেস করা হয়। সেকেন্ডারি মেমরি ধীর এবং কম ব্যয়বহুল, এবং এটি প্রধান মেমরির তুলনায় অনেক বেশি তথ্য সংরক্ষণ করতে পারে।
ইনপুট ডিভাইস: এগুলি কম্পিউটারে তথ্য প্রবেশ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। কিবোর্ড, মাউস, স্ক্যানার এবং মাইক্রোফোন ইনপুট ডিভাইসের উদাহরণ।
আউটপুট ডিভাইস: এগুলি কম্পিউটার থেকে তথ্য প্রদান করার জন্য ব্যবহৃত হয়। মনিটর, প্রিন্টার, স্পিকার এবং প্রজেক্টর আউটপুট ডিভাইসের উদাহরণ।
কম্পিউটার শেখার সহজ পদ্ধতিঃ
আপনাকে কম্পিউটার শিখতে গেলে প্রথমে আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। আপনি কম্পিউটার শিখবেন এর জন্য আপনাকে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দেয় এরকম কোন ভালো প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে আপনাকে ভর্তি হতে হবে। এছাড়া আপনি ইউটিউবে ইন্টারনেট সার্চ করে এর বিভিন্ন ভিডিও থেকে নিজে নিজে চেষ্টা করেও কম্পিউটার শিখতে পারেন।
কম্পিউটার শেখার জন্য বিভিন্ন ধরনের বইও পাওয়া যায়। সেগুলো আপনি পড়তে পারেন। আসুন জেনে নিই কম্পিউটার শেখা সহজ পদ্ধতি সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
১। লক্ষ্য নির্ধারণ
প্রথমে, আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। আপনি কম্পিউটার শিখে কী করতে চান?
বেসিক জ্ঞান: ইন্টারনেট ব্যবহার, ইমেইল, ওয়ার্ড প্রসেসিং, স্প্রেডশীট
অফিসিয়াল কাজ: ডেটা এন্ট্রি, টালি, মাইক্রোসফট অফিস
প্রোগ্রামিং: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, ডেটা সাইন্স
গ্রাফিক্স ডিজাইন: ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, ইনডিজাইন
২। উপযুক্ত পদ্ধতি নির্বাচন
আপনার লক্ষ্য অনুযায়ী উপযুক্ত পদ্ধতি নির্বাচন করুন:
নিজে নিজে:
ইন্টারনেটের মাধ্যমে (বাংলা/ইংরেজি)
বই পড়ে,অ্যাপ ব্যবহার করে,প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে:স্থানীয় প্রশিক্ষণ কেন্দ্র,অনলাইন কোর্স
৩। বেসিক জ্ঞান অর্জন
কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশ, কীভাবে চালু/বন্ধ করতে হয়, ইন্টারনেট ব্যবহার, মাইক্রোসফট অফিস (ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট) শিখুন।
৪। অনুশীলন
নিয়মিত অনুশীলন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যত বেশি ব্যবহার করবেন, তত দ্রুত শিখবেন।
৫। সাহায্য নিন
আপনার যদি কোন সমস্যা হয়, তাহলে ইন্টারনেট, বন্ধু, পরিবার বা প্রশিক্ষকের সাহায্য নিন।
কিছু সহজ টিপস
- ধৈর্য ধরুন এবং নিয়মিত অনুশীলন করুন।
- ছোট ছোট লক্ষ্য নির্ধারণ করুন এবং ধাপে ধাপে এগিয়ে যান।
- ভুল হলে হতাশ হবেন না, বরং ভুল থেকে শিক্ষা নিন।
- মজা করে শিখুন।
- আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার কম্পিউটার শেখার কাজে সহায়ক হবে।
কম্পিউটার টাইপিং শেখার নিয়মঃ
কম্পিউটার টাইপিং শিখতে গেলে এজন্য বেশ কিছু নিয়ম আপনাকে মেনে চলতে হবে। আপনি যদি সঠিকভাবে নিয়ম গুলো মেনে চলতে পারেন। তাহলে আপনি খুব সহজেই কম্পিউটার টাইপিং শিখতে পারবেন। আসুন কম্পিউটার টাইপিং শেখার নিয়ম সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
১। হাতের আঙ্গুলের সঠিক অবস্থান
হাতের আঙ্গুলগুলোকে কীবোর্ডের F এবং J কী-এর উপর রাখুন।
প্রতিটি আঙ্গুল নির্দিষ্ট কি-এর জন্য নির্ধারিত।
আঙ্গুল না তুলে টাইপ করার চেষ্টা করুন।
২। নিয়মিত অনুশীলন
প্রতিদিন কিছুক্ষণ টাইপিং অনুশীলন করুন।
অনলাইন টাইপিং টেস্ট ও গেম ব্যবহার করুন।
টাইপিং স্পিড ও নির্ভুলতা বাড়াতে বিভিন্ন টাইপিং সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।
৩। ধৈর্য ধরুন
টাইপিং শেখা রাতারাতি সম্ভব নয়।
ধৈর্য ধরে নিয়মিত অনুশীলন করলে দ্রুত টাইপ করতে পারবেন।
কিছু টিপস
- টাইপ করার সময় মনোযোগী থাকুন।
- স্ক্রিনের দিকে না তাকিয়ে কীবোর্ডের দিকে তাকিয়ে টাইপ করুন।
- টাইপিং স্পিড বাড়াতে চেষ্টা করার আগে নির্ভুলতা নিশ্চিত করুন।
- আরামদায়ক চেয়ার ও টেবিল ব্যবহার করুন।
আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার কম্পিউটার টাইপিং শেখার কাজে সহায়ক হবে।
কম্পিউটার ব্যবহার করার নীতিমালাঃ
কম্পিউটার ব্যবহার করে ক্ষেত্রে আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম নীতি মেনে চলতে হবে। যা আপনার নিরাপত্তা ও সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। আপনি যদি কম্পিউটার ব্যবহার করেন নীতিমালা সম্পর্কে অবগত থাকেন তাহলে আপনি সে ক্ষেত্রে অনেকটাই নিরাপদ থাকবেন।
আসুন জেনে নেই কম্পিউটার ব্যবহার করার নীতিমালা সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
১। ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা
কখনোই আপনার ব্যক্তিগত তথ্য যেমন - পাসওয়ার্ড, ক্রেডিট কার্ড নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ইত্যাদি অন্যের সাথে শেয়ার করবেন না।
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন এবং নিয়মিত পরিবর্তন করুন।
আপনার কম্পিউটারে অ্যান্টিভাইরাস এবং ফায়ারওয়াল সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।
২। অনলাইন নিরাপত্তা
অজানা ওয়েবসাইট ও লিঙ্কে ক্লিক করবেন না।
স্প্যাম ইমেইল ও অ্যাটাচমেন্ট খুলবেন না।
অনলাইনে লেনদেন করার সময় সাবধানতা অবলম্বন করুন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন।
৩। নৈতিক ব্যবহার
অন্যের কম্পিউটার ব্যবহার করার আগে অনুমতি নিন।
অন্যের ব্যক্তিগত ফাইল ও তথ্য অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করবেন না।
সফ্টওয়্যারের অবৈধ কপি ব্যবহার করবেন না।
অনলাইনে অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল আচরণ করুন।
৪। স্বাস্থ্যকর ব্যবহার
দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটার ব্যবহার করার সময় বিরতি নিন।
সঠিক বসার ভঙ্গি বজায় রাখুন।
নিয়মিত চোখের ব্যায়াম করুন।
স্ক্রিনের উজ্জ্বলতা ও রঙের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করুন।
৫। পরিবেশগত দিক
যখন কম্পিউটার ব্যবহার করবেন না তখন বন্ধ করে রাখুন।
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী কম্পিউটার ও মনিটর ব্যবহার করুন।
ই-বর্জ্য সঠিকভাবে রিসাইকেল করুন।
এই নীতিমালাগুলো মেনে চললে আপনি কম্পিউটার ব্যবহারের সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে পারবেন এবং নিজেকে ও পরিবেশকে রক্ষা করতে পারবেন।
আরও কিছু টিপস:
কম্পিউটার ব্যবহারের বিষয়ে নিয়মিত আপডেট থাকুন।
আপনার বাচ্চাদের কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে তত্ত্বাবধান করুন।
কম্পিউটার ব্যবহারে কোন সমস্যা হলে প্রশিক্ষিত ব্যক্তির সাহায্য নিন।
আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সহায়ক হবে।
আরো পড়ুনঃ কোন সময় পড়লে পড়া ভালো মনে থাকবে
ইংরেজি টাইপিং শেখার নিয়মঃ
বর্তমান সময়ে যে কোন চাকুরী বা ব্যবসায় বলেন না কেন। আপনাকে ইংরেজি সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। আপনি যদি ইংরেজিতে ভালো না হন কোন কিছুতে আপনি সঠিকভাবে সফলতা লাভ করতে পারবেন না।
সে ক্ষেত্রে ইংরেজি টাইপিং করা আজকের দিনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রে ইমেল, চ্যাট এবং অন্যান্য অনলাইন কার্যকলাপের জন্য দ্রুত এবং নির্ভুল টাইপ করতে পারা খুবই জরুরী। আসুন আমরা জেনেনি ইংরেজি টাইপিং শেখার নিয়ম সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
ইংরেজি টাইপিং শেখার জন্য কিছু নিয়ম:
১। হাতের আঙ্গুলের সঠিক অবস্থান:
কীবোর্ডের F এবং J কী-এর উপর হাতের তর্জনী রাখুন।
প্রতিটি আঙ্গুল নির্দিষ্ট কি-এর জন্য নির্ধারিত।
আঙ্গুল না তুলে টাইপ করার চেষ্টা করুন।
২। নিয়মিত অনুশীলন:
প্রতিদিন কিছুক্ষণ টাইপিং অনুশীলন করুন।
অনলাইন টাইপিং টেস্ট ও গেম ব্যবহার করুন।
টাইপিং স্পিড ও নির্ভুলতা বাড়াতে বিভিন্ন টাইপিং সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।
৩। ধৈর্য ধরুন:
টাইপিং শেখা রাতারাতি সম্ভব নয়।
ধৈর্য ধরে নিয়মিত অনুশীলন করলে দ্রুত টাইপ করতে পারবেন।
কিছু সহজ টিপস:
- টাইপ করার সময় মনোযোগী থাকুন।
- স্ক্রিনের দিকে না তাকিয়ে কীবোর্ডের দিকে তাকিয়ে টাইপ করুন।
- টাইপিং স্পিড বাড়াতে চেষ্টা করার আগে নির্ভুলতা নিশ্চিত করুন।
- আরামদায়ক চেয়ার ও টেবিল ব্যবহার করুন।
- আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার ইংরেজি টাইপিং শেখার কাজে সহায়ক হবে।
আরও কিছু টিপস:
বাংলা টাইপিং শেখার জন্য, আপনি "Keyman" বা "Avro Keyboard" ব্যবহার করতে পারেন।
বিভিন্ন মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করেও টাইপিং শেখা সম্ভব।
ইউটিউবে টাইপিং টিউটোরিয়াল দেখতে পারেন।
অনলাইনে বিভিন্ন ফ্রি টাইপিং কোর্স আছে যেগুলো আপনি করতে পারেন।
কম্পিউটার বাংলা টাইপিং শেখার নিয়মঃ
কম্পিউটারের কাজ করতে গেলে আমাদের বাংলা এবং ইংরেজি দুটোতেই ভাল টাইপিং জানতে হবে। আমরা যদি বাংলা এবং ইংরেজি দুই বিষয়েই টাইপিং এক্সপার্ট হতে পারি । তাহলে আমাদের চাকুরী ক্ষেত্রে বলেন আর ব্যবসায় বলেন না কেন সবকিছু আমাদের কাছে অনেক সহজ হয়ে যাবে।
আসুন আমরা জেনে নেই বাংলা টাইপিং শেখার জন্য কিছু নিয়ম রয়েছে সেগুলো নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো।
১। টাইপিং পদ্ধতি নির্বাচন:
দুটি জনপ্রিয় টাইপিং পদ্ধতি আছে:
ফোনেটিক: ইংরেজি বর্ণের উপর ভিত্তি করে বাংলা বর্ণ টাইপ করা হয়।
ইনসক্রিপ্ট: বাংলা বর্ণের আকৃতি অনুসারে টাইপ করা হয়।
আপনার পছন্দ এবং সুবিধা অনুযায়ী পদ্ধতি নির্বাচন করুন।
২। হাতের আঙ্গুলের সঠিক অবস্থান:
কীবোর্ডের F এবং J কী-এর উপর হাতের তর্জনী রাখুন।
প্রতিটি আঙ্গুল নির্দিষ্ট কি-এর জন্য নির্ধারিত।
আঙ্গুল না তুলে টাইপ করার চেষ্টা করুন।
৩। নিয়মিত অনুশীলন:
প্রতিদিন কিছুক্ষণ টাইপিং অনুশীলন করুন।
অনলাইন টাইপিং টেস্ট ও গেম ব্যবহার করুন।
টাইপিং স্পিড ও নির্ভুলতা বাড়াতে বিভিন্ন টাইপিং সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।
৪। ধৈর্য ধরুন:
টাইপিং শেখা রাতারাতি সম্ভব নয়।
ধৈর্য ধরে নিয়মিত অনুশীলন করলে দ্রুত টাইপ করতে পারবেন।
কিছু টিপস:
টাইপ করার সময় মনোযোগী থাকুন।
স্ক্রিনের দিকে না তাকিয়ে কীবোর্ডের দিকে তাকিয়ে টাইপ করুন।
টাইপিং স্পিড বাড়াতে চেষ্টা করার আগে নির্ভুলতা নিশ্চিত করুন।
আরামদায়ক চেয়ার ও টেবিল ব্যবহার করুন।
আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার কম্পিউটার বাংলা টাইপিং শেখার কাজে সহায়ক হবে।
আরও কিছু টিপস:
বিভিন্ন মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করেও টাইপিং শেখা সম্ভব।
ইউটিউবে টাইপিং টিউটোরিয়াল দেখতে পারেন।
অনলাইনে বিভিন্ন ফ্রি টাইপিং কোর্স আছে যেগুলো আপনি করতে পারেন।
মন্তব্যঃ
অবশেষে বলতে পারি আমার আর্টিকেলটি পড়ার পরে আপনারা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন। কম্পিউটার টাইপিং শেখার নিয়ম ও কম্পিউটার শেখার সহজ পদ্ধতি সম্পর্কে আশা করি উপকৃত হয়েছেন।
এছাড়াও আমার এই আর্টিকেলটিতে কম্পিউটার সম্পর্কে আরো বেশ কিছু তথ্য আপনারা জানতে পেরেছেন। তাই আমার এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে যদি আপনাদের একটুও ভালো লেগে থাকে। আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিবেন হয়তো তারা উপকৃত হবে।
ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url