কিভাবে চাকরি পাওয়া যায় তার অভিনব কিছু কৌশল

 কিভাবে বিকাশ এজেন্টের ব্যবসা করা যায়প্রিয় বন্ধুরা আপনারা চাকরি খুঁজছেন, আসুন এর সমাধান দেয়ার চেষ্টা করব আমার এই আর্টিকেলে। আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন কিভাবে চাকরি পাওয়া যায় তার অভিনব কিছু কৌশল সম্পর্কে আমি আমার এই আর্টিকেলে সঠিক তথ্যটি তুলে ধরেছি।

কিভাবে চাকরি পাওয়া যায় তার অভিনব কিছু কৌশল

আমাদের দেশে বেকারের সংখ্যা এত বেশি যেয়ে প্রতিনিয়ত আমরা ইন্টারনেটে চাকরি সার্চ দিয়ে থাকি। জানিনা কতটুকু সফল হয়। তাই আমার এই আর্টিকেলে আমি কিভাবে চাকরি পাওয়া যায় তার অভিনব কিছু কৌশল সম্পর্কে সঠিক ধারণা দেয়ার চেষ্টা করেছি।আপনারা যদি মনোযোগ দিয়ে পড়েন আশা করি উপকৃত হবেন।

ভূমিকাঃ

বর্তমান সময়ে চাকরি পাওয়াটা অনেক কঠিন হয়ে গেছে। কারণ আমাদের দেশে  শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা এতই বেশি যে তারা তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি পাচ্ছে না। এর ফলে বেকারের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

তাই আমি আমার এই আর্টিকেলে কিভাবে চাকরি পাওয়া যায় তার অভিনব কিছু কৌশল। চাকরি কে দেবে, চাকরি কোথায় পাবো এবং চাকরির জন্য কোন বই পড়তে হবে এ সম্পর্কে সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি আমার এই আর্টিকেলে। আপনারা যদি মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে এ সম্পর্কে আপনারা বিস্তারিত জানতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা আয় করা যায়

কিভাবে চাকরি পাওয়া যায় তার অভিনব কিছু কৌশলঃ

আমরা পড়াশোনা শেষ করি চাকরির পেছনে ছুটছি এই চাকরির পিছনে ছুটতে যেয়ে অনেকেই সফল হচ্ছি আবার অনেকেই সফল হচ্ছে না আসুন জেনে নেয়া যাক কিভাবে চাকরি পাওয়া যায় তার অভিনব কিছু কৌশল সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো

নিজেকে প্রস্তুত করা

সবার প্রথমে আপনার নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে সেটা হল আপনি কি চাকরি করবেন। নাকি ব্যবসা করবেন। তবে আমাদের দেশে ব্যবসা করার মন-মানসিকতা লোকের অভাব খুবই কম। সবাই চাকরির জন্যই ছুটে বেড়ায়।

ধরে নেওয়া যাক আপনি চাকরি করবেন। এখন প্রশ্ন হল কি ধরনের চাকরি করবেন এটা আপনাকে মনস্থির করতে হবে। আপনি যদি নিজেকে মনস্থির করতে পারেন যে আপনি অমুক ধরনের চাকরি করবেন।

তাহলে আপনাকে সে অনুযায়ী নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে।আপনি যদি নিজেকে প্রস্তুত করতে পারেন তবে আপনি চাকরি করতে পারবেন। এজন্য সবার প্রথমে যেটা দরকার সেটা হচ্ছে নিজেকে চাকরির জন্য প্রস্তুত করা।

লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করুন

আপনি পড়াশোনা অবস্থাতেই লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করুন যে আপনি কোন ধরনের চাকরি করতে চান। আপনার কোন কাজগুলো সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। ধরুন যদি আপনি একজন শিক্ষক হতে চান তাহলে আপনি পড়াশোনা অবস্থাতেই আপনার শিক্ষক আপনাকে যেভাবে পড়াবে।

আপনি আপনার শিক্ষককে ফলো করে সে অনুযায়ী আপনি এগোতে পারেন। তবে আপনি সহজেই চাকরি পাবেন কারণ চাকরি পাওয়ার জন্য আপনার যেটা দরকার সেটা আপনি আগে অর্জন করে ফেলেছেন।তাই আপনি যে চাকরিটা করতে চান সে চাকরিটা আপনি সহজেই পেয়ে যাবেন।

জ্ঞান অর্জন করুন

আপনার যে বিষয়গুলো ভালো লাগে সে বিষয়গুলোর উপর আপনি প্রচুর জ্ঞান অর্জন করতে পারেন। সেই জ্ঞান আপনি আপনার কাজে লাগাতে পারেন। এজন্য নিজেকে ভবিষ্যতের চেয়ারে বসার জন্য এখন থেকেই কাজে পারদর্শী হতে হবে ভালো কাজ জানলে ও ভালো জ্ঞান থাকলে আপনি সহজেই চাকরি পেয়ে যাবেন।

ইংরেজিতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে

আপনি যদি চাকরি করতে চান বর্তমান সময়ে আপনাকে ইংরেজিতে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে। কারণ একটি ভাল মানে চাকরি পেতে হলে আপনাকে ইংরেজি সম্পর্কে দক্ষত অর্জন করতে হবে। বর্তমান সময়ে ইংরেজি ছাড়া কোন কাজেই চলে না। তাই ভালো চাকরি করতে গেলে অবশ্যই আপনাকে ইংরেজিতে ভালো দক্ষতা থাকতে হবে।

কম্পিউটার সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন

আপনি যদি ভালো মানুষ চাকরি পেতে চান আপনাকে কম্পিউটার সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান থাকতে হবে। কারণ প্রত্যেকটি সরকারি বেসরকারি যে চাকরি বলুন না কেন সবকিছু এখন কম্পিউটারের মাধ্যমেই হয়ে থাকে। তাই কম্পিউটার সম্পর্কে দক্ষতা থাকলে আপনি ভালো মনে চাকরি পেতে পারেন।

অভিজ্ঞতা অর্জন

বর্তমান সময়ে আপনি যে কোন চাকরি করতে যান না কেন। সবার আগে তারা জিজ্ঞেস করে আপনার কোন অভিজ্ঞতা আছে কিনা। তাই চাকরি করার জন্য আপনার প্রথমে যে কোন চাকরি হোক না কেন সেটাতে যোগদান করে অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। তাহলে ভালো মানে চাকরি পেতে আপনার সহজ হয়ে যাবে।

সিভি তৈরি করুন

আপনি যেকোনো চাকরি করতে গেলে আপনার সিভিটা অত্যন্ত আকর্ষণীয় হতে হবে। তাই বর্তমান সময়ে আপনাকে আকর্ষণীয় সিভি তৈরি করতে হবে। যা দেখা মাত্রই আপনার চাকরি পাওয়াটা যেন সহজ হয়ে যায়। তাই উন্নত মানের সিভি চাকরির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

চাকরি নিয়োগের কাগজপত্র পড়ুন

আপনি বসে থাকলে কেউ আপনাকে চাকরি দেবে না। আপনি এই চাকরির খবর একমাত্র পেতে পারেন চাকরির নিয়োগের কাগজপত্রের মাধ্যমে। আপনি যদি নিয়মিত চাকরির নিয়োগ পত্রগুলো পড়েন। তাহলে আপনি আপনার মনের মত চাকরি খোঁজ সেখানেই পাবেন এতে করে আপনার চাকরি পাওয়াটা সহজ হয়ে যাবে।

ইন্টারভিউ দিতে থাকুন

চাকরি পাওয়ার জন্য আপনাকে বিভিন্ন সরকারি বা  বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হবে। আপনি ইন্টারভিউ দিতে দিতে আপনার বেশ কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন হবে এবং চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে এই অভিজ্ঞতাটা আপনার খুব উপকারে আসবে। তাই ইন্টারভিউ দিতে থাকুন এক সময় আপনার চাকরি খুব সহজেই হয়ে যাবে।

 ধৈর্য ধরুন

চাকরি পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য ধরতে হবে। ধৈর্য না ধরলে আপনি সহজে চাকরি পাবেন না। তাই চাকরি পাওয়ার জন্য ধৈর্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি ধৈর্য ধরেন তাহলে অবশ্যই আপনি ভাল মানের একটি চাকরি পাবেন।

চাকুরী কে দেবেঃ

বর্তমান সময়ে চাকরি পাওয়াটা অনেক কঠিন ব্যাপার। অনেকের মধ্যে চাকরি খুঁজতে খুঁজতে হতাশা চলে আসে কি করবে কোন কিছু ভেবে পাইনা। অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে চাকুরী কে দেবে। হ্যাঁ , চাকুরী আপনাকে কেউ দেবে না তবে চাকুরী আপনাকে খুঁজছে।

আপনার যদি সঠিক জ্ঞান ও কাজের দক্ষতা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি ভালো মানের চাকরি পাবেন। আপনি পরিশ্রম করতে থাকুন, ধৈর্য ধরুন ইন্টারভিউ দিন আপনি যে সম্পর্কে ভালো জানেন সে সম্পর্কে আপনি জ্ঞান অর্জন করুন।

সে বিষয় সম্পর্কিত কাজে আপনি পারদর্শী হন তবে আপনি চাকরি পাবেন। বর্তমানে সবাই বলে আপনার কি কি দক্ষতা আছে । আপনি যদি ইংরেজিতে ভালো পারেন, আপনার যদি কম্পিউটারে দক্ষতা থাকে। এছাড়া আপনার মেধা শক্তি যদি ভালো থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি ভালো মানে চাকরি পাবেন।

চাকরি আপনাকে কেউ দেবে না আপনি আপনার চাকরি নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী নিবেন। তাই চাকরি কে দেবে এ প্রশ্নটা আসলেই বোকার প্রশ্ন। আপনি যদি সঠিক জ্ঞান ও কাজে দক্ষতা থাকে আপনার চাকরি আপনি নিবেন আপনার যোগ্যতা বলে।

চাকরি কোথায় পাবোঃ

অনেকে বলে চাকরি কোথায় পাবো। চাকরি পাওয়ার মতো আমাদের দেশে অনেক প্রতিষ্ঠান আছে শুধুমাত্র আপনাকে খোঁজখবর রাখতে হবে। এজন্য আপনাকে নিয়মিত নিয়োগ পত্রিকাগুলো পড়তে হবে। আপনি যদি নিয়মিত নিয়োগ পত্রিকাগুলো পড়েন তাহলে দেখবেন সেখানে অনেকগুলো চাকুরীর নিয়োগ দেয়া থাকে।

সেখানে আপনি আপনার পছন্দমত চাকরি পেতে পারেন। এছাড়া বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটে যুগে ফেসবুকে অনেক ধরনের নিয়োগ দেয়া থাকে। সেখান থেকে আপনি আপনার পছন্দ মত চাকরি করতে পারেন। তবে একটা কথা বলা যায় আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী আপনার চাকরি পাওয়াটা খুবই কঠিন ব্যাপার।

বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা এতই বেশি যে সে তার নিজ যোগ্যতা বলে যোগ্যতা অনুযায়ী সঠিক চাকরি পায় না ।

তবে আপনাকে আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি পেতে হলে এর জন্য আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। অনেক ধরনের ইন্টারভিউ দিতে হবে হয়তো এর মধ্যে থেকে আপনি আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি পেয়ে যেতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

চাকরি পাওয়ার জন্য যে তথ্যগুলো জানা দরকারঃ

চাকরি পাওয়ার জন্য যে তথ্যগুলো জানা দরকার সেগুলো নিচে দেওয়া হল।

  • আপনি যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করবেন সে প্রতিষ্ঠানের নিয়োগপত্রে কত তারিখে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। সে তারিখ সম্পর্কে আপনার অবগত থাকতে হবে।
  • আপনি যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করবেন সে প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় তথ্য আপনার জানা লাগবে।
  • আপনি যে পদের জন্য সিভি এপ্লাই করেছেন সে পদ সম্পর্কে আপনার সঠিক ধারণা থাকতে হবে।
  •  যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করবেন সে প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠান নাম। সে প্রতিষ্ঠানটি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। সে প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান, এম ডি এদের নাম আপনার জানা লাগবে।
  • আপনি যে বিষয়গুলো পারেন সে বিষয় সম্পর্কে আপনার সঠিক ধারণা থাকতে হবে।
  • আপনার বায়োডাটাতে আপনার নিজের সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ তথ্য থাকতে হবে।
  • এছাড়া আপনার বায়োডাটাতে আপনি যে বিষয় সম্পর্কে ভালো জানেন বা আপনার অভিজ্ঞতা আছে সেগুলো সম্পর্কে সঠিক তথ্য থাকতে হবে।
  • সর্বোপরি আপনার আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে।

সরকারি চাকরির জন্য কোন বই ভালোঃ

সরকারি চাকরির জন্য কোন বই ভালো এ সম্পর্কে বলতে গেলে। আপনার জানা দরকার আপনি কোন ধরনের চাকরি করবেন। আপনার চাকরি ধরন অনুযায়ী আপনাকে সে ধরনের বই পড়তে হবে। আসুন নিচে এ সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।

ধরুন আপনি যখন বিসিএস পরীক্ষা দিবেন বিসিএস এর জন্য আপনার কি ধরনের বই পড়তে হবে। বিসিএস এর জন্য আপনি প্রিলিমিনারি অবজেক্টিভ পরীক্ষায় বাংলা ইংরেজি সাধারণ জ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং মানসিক দক্ষতা ও গাণিতিক যুক্তি বিষয়ে প্রশ্ন থাকে।

এক্ষেত্রে অনেক প্রকাশনা সংস্থা বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতিমূলক বই প্রকাশ করে থাকে। যেমন সেলফ কনফিডেন্স প্রফেসরস ওরাকল জেনুইন ইত্যাদি বিসিএস প্রিলিমিনারি গাইড পাওয়া যায়।

এছাড়াও লিখিত পরীক্ষার জন্য পাওয়া যায় বাংলা বিষয়ের জন্য যেমন বাংলা ভাষা ও সাহিত্য চিকিৎসা লাল নীল বেগুনি এছাড়া নবম দশম শ্রেণীর ব্যাকরণ আরো নানা ধরনের বই পাওয়া যায়।

আপনি যদি ব্যাংকে চাকরি করতে যান সে ক্ষেত্রে আপনাকে ব্যাংকের জন্য পরীক্ষার ধরন কিছুটা আলাদা হয়ে থাকে। কিন্তু প্রশ্নের ধরন একই হয়ে থাকে ব্যাংকের সাধারণত এম সি কিউ আকারে প্রশ্ন করা হয়।

এর জন্য জানা লাগে সাধারণ জ্ঞান বাংলা ইংরেজি গণিত কম্পিউটার।এছাড়াও লিখিত পরীক্ষা প্রশ্ন থাকে ইংরেজি গণিত ও এনালিটিকাল এবিলিটি এছাড়া সাধারণ জ্ঞান জানার জন্য আপনি দৈনিক পত্রিকার পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স, কারেন্ট ওয়ার্ল্ড ও কারেন্ট নিউজ পড়তে পারেন।

নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধানের জন্য আপনি বিসিএস প্রকাশনের বই এর জন্য নানা ধরনের বই পড়তে পারেন ব্যাংক রিলেটেড।

মন্তব্যঃ

প্রিয় বন্ধুরা অবশেষে বলতে চাই, আমার এই আর্টিকেলটি আপনারা ইতিমধ্যেই পড়েছেন এবং পড়ে জানতে পেরেছেন কিভাবে চাকরি পাওয়া যায় তার অভিনব কিছু কৌশল আশা করি উপকৃত হয়েছেন।

তাই আমার এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে যদি আপনাদের একটুও ভালো লেগে থাকে। তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিবেন হয়তো তারাও উপকৃত হবে।

 ধন্যবাদ।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url