কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় এবং ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখব

স্যাটেলাইট কি স্যাটেলাইট কিভাবে কাজ করেপ্রিয় পাঠক আমি আমার এই আর্টিকেলে, কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় এবং ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখব। এ সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য আমি আমার এই আর্টিকেলে তুলে ধরেছি। আপনারা এ সম্পর্কে অনেক জায়গায় খোঁজ-খবর নিয়েছেন।


কেউ কেউ প্রতারিত হয়েছেন তবে আমি আপনাদেরকে সঠিক ধারণা দিতে চেষ্টা করেছি। যদি মনোযোগ দিয়ে আমার আর্টিকেলটি পড়েন তাহলে আশা রাখি আপনারা অনেক উপকৃত হবেন।

ভূমিকাঃ

আপনি আপনার হাতের মোবাইল দিয়েই ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে অনলাইনে মাধ্যমে আয় করার প্রতিযোগিতা বেড়ে চলেছে । অনলাইনে মাধ্যমে আমরা দেশ-বিদেশের বিভিন্ন কাজ পরিচালনা করে থাকি।

অনলাইনে আমরা কিভাবে আয় করব। এজন্য আমাদের ফ্রিল্যান্সিং জানা লাগবে। আসুন জেনে নেই কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় এবং ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখব এছাড়া আরো বিস্তারিত তথ্য সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হয়েছে।

কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়ঃ

কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। আমরা ফ্রিল্যান্সিং করব বলতে ল্যাপটপ অথবা ভালো মানের কম্পিউটারের দরকার হয়।

কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়

আসলে ব্যাপারটা সেরকম না অনেক ধরনের কাজ রয়েছে যেগুলো আপনি আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনের মাধ্যমেই করতে পারবেন। যদি আপনার ইচ্ছা শক্তি থাকে।আসুন জেনে নেই কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়।

 আর্টিকেল লিখে আয়

আপনি যদি লিখতে পছন্দ করেন এবং লেখালেখি আপনার কাছে ভালো লাগে। তাহলে আপনি আর্টিকেল রাইটিং করে ইনকাম করতে পারবেন। আমরা যেহেতু মোবাইল দিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকি। আপনি চাইলে মোবাইল দিয়েও আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ করতে পারেন।

বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটে নতুন নতুন ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে এবং এই ওয়েবসাইটকে পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজন আর্টি্কেল।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটগুলোতে এই আর্টিকেল রাইটিং এর ব্যাপক চাহিদা বেড়েছে। তাই আপনি ইচ্ছা করলে মোবাইল দিয়ে আর্টিকেল রাইটিং করে ভালো টাকা আয় করতে পারবেন।

ইনস্টাগ্রাম এর মাধ্যমে আয়

বর্তমান সময়ে আপনি যদি মোবাইল দিয়ে একটি প্যাসিভ ইনকাম করতে চান। তাহলে আপনার সবচেয়ে ভালো অপশন হচ্ছে ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং।ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং এর কাজটি আপনি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সবকিছু আপনি আপনার মোবাইল দিয়েই করতে পারবেন।

ইন্সটাগ্রাম মূলত তৈরি হয়েছে মোবাইলে ব্যবহার করার জন্য। যার ফলে আপনার একটা ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট থেকে থাকে এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ধরনের সুন্দর সুন্দর ছবি ও ভিডিও আপলোড করে । আপনি আপনার শেয়ারিং পারফর্মে আপনার ফলোয়ার দের মাঝে দিতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে ইন্সটাগ্রাম প্রচুর জনপ্রিয়তা পেয়েছে। তাই আপনি যদি সঠিকভাবে ইন্সটাগ্রাম এর মার্কেটিং করতে পারেন। তাহলে প্রতি মাসে অন্তত ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ইউটিউব এর মাধ্যমে

কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় সে সম্পর্কে আপনি যদি সঠিক ধারণা পেতে চান। সে সম্পর্কে আপনার ইউটিউবে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও দেখতে হবে। ইউটিউব ভিডিও গুলোতে খুব সুন্দরভাবে দেওয়া আছে।

যে কিভাবে আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করবেন। এ সম্পর্কে আপনি যদি সঠিক ধারণা নিতে পারেন। তাহলে আপনার মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।

সিপিএ মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয়

সিপিএ মার্কেটিং মূলত এফিলেট মার্কেটিং এর মতই । তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ যত টাকা ইনকাম করা যায় তার চেয়ে একটু কম ইনকাম করা যায় সিপিএ মার্কেটিং। কিন্তু আপনি ইচ্ছা করলে মোবাইলের মাধ্যমে সিপিএম মার্কেটিং করেও অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।

বিশেষ করে কোম্পানিগুলো কাস্টমারদের নির্দিষ্ট তথ্য জানার জন্য এই সিপিএ মার্কেটিং করে থাকে। যেখানে তারা বিভিন্ন ধরনের ফ্রি অফারের বিনিময়ে কাস্টমারদের মোবাইল নাম্বার মেইল ইত্যাদি নিয়ে থাকে। বিশেষ করে কোম্পানিগুলোর কাছে সরাসরি কাস্টমার কোন তথ্য থাকে না।

যার কারণে তারা বিভিন্ন মাধ্যম গুলোতে এ কাজগুলো দিয়ে থাকে। সেখান থেকে সিপিএ মার্কেটার কাজ নেই এবং কাজ সম্পন্ন করার মাধ্যমে বেশ কিছু কমিশন তার আয় করে। এভাবে আপনি মোবাইলের মাধ্যমে মার্কেটিং করে টাকা আয় করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ কিভাবে ফেসবুকে প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করা যায়

ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখবঃ

ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখব এ নিয়ে অনেকেই চিন্তিত। তবে অনেকেই ইউটিউব দেখে ফ্রিল্যান্সিং শিখে আবার অনেক ফ্রী অফার গুলোতে ফ্রিল্যান্সিং শিখে । তবে বিশেষ করে ইউটিউব এবং ফ্রি যেগুলো ফ্রিল্যান্সিং শেখায় সেগুলো থেকে আপনি পরিপূর্ণভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন না।

কারণ তারা অনেক কিছুই অজানা রেখে দেয়। যার সমাধান পাওয়া আসলে খুবই কঠিন। আপনি ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখবেন শেখার জন্য আপনার যে জিনিসটি প্রথমে দরকার। সেটা হচ্ছে আপনার মন মানসিকতাকে অনেক মজবুত করা লাগবে।

কারণ ফ্রিল্যান্সিং একটি ধৈর্যশীল সেক্টর। এখানে আপনাকে অনেক ধৈর্যের সাথে শিখতে হবে। আর ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখবেন সেক্ষেত্রে যদি বলি আপনি আপনার এলাকায় বা আপনার শহরে সবচেয়ে ভালো আইটি প্রতিষ্ঠান। যেগুলো আছে সেগুলোতে খোঁজখবর নিবেন।

সেখানে সঠিকভাবে তারা তাদের কাজগুলো সম্পাদন করে কিনা বা তারা ফ্রিল্যান্সিং এ কতটা এক্সপার্ট । আপনি যদি সবকিছুর জেনেশুনে দেখেন যে তাদের শেখানোর মান ভালো এবং তাদের কথার সাথে কাজের মিল আছে। তাহলে আপনি সে ধরনের প্রতিষ্ঠানে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন।

তবে আমার মতে ফ্রিল্যান্সিং শেখার সবচেয়ে একটি ভালো প্রতিষ্ঠান হল অর্ডিনারি আইটি। আপনি অর্ডিনারি আইটিতে এসে নিঃসন্দেহে এই প্রতিষ্ঠান থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখে আপনি স্বাবলম্বী হতে পারবেন। কারণ তারা আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং শেখানোর পরে ইনকামের নিশ্চয়তা প্রদান করে।

যার জন্য আমি মনে করি অর্ডিনারি আইটি একটি বিশ্বাসযোগ্য ও নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানটি রাজশাহীতে অবস্থিত। যা রাজশাহীতে নাম্বার ওয়ান আইটি সেক্টর হিসেবে পরিচিত।

ফ্রিল্যান্সিং কিঃ

ফ্রিল্যান্সিং কি? তা জানার আগে আমাদের জানা উচিত ফ্রিল্যান্সিং মানে কি? ফ্রিল্যান্সিং মানে হল স্বাধীন পেশা অর্থাৎ যে পেশা আপনি নিজের ইচ্ছা স্বাধীন মত করতে পারবেন তাই হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এই পেশায় অনেকেই অনলাইনে মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে।

আপনি যদি মনে করেন ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করবেন। সে ক্ষেত্রে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সঠিক দক্ষতা থাকতে হবে।

তবে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে আমরা ল্যাপটপ ও কম্পিউটারের পাশাপাশি মোবাইলের মাধ্যমে ও ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা সম্ভব।

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলবঃ

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্ট খুলবো এ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। আসুন সে সম্পর্কে আমরা আপনাকে সঠিক ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব। আপনি ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলবেন এ বিষয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খোলার জন্য প্রথমে আপনাকে যেতে হবে  ফ্রিল্যান্সার ডট কম এর ওয়েবসাইটে। আপনি ওয়েবসাইটে যাওয়ার পরে নিচের দেওয়া স্টেপগুলো সঠিকভাবে ফলো করলে আপনার একটি ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট হয়ে যাবে।

ফ্রিল্যান্সার ডটকম ওয়েবসাইটে যাওয়ার পরে। প্রথমে হোম পেজে আপনারা আনমানি ফ্রিল্যান্সিং একটি লিংক দেখতে পাবেন। সেই লিংকে ক্লিক করে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার জন্য একটি ফর্ম ফিলাপের পেজ দেখতে পাবেন ।

সেখানে সাইন আপ পেজ দেখতে পাবেন । যেখানে দুটি মাধ্যমে নিজের ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট তৈরি করার অপশন থাকবে।

  •  একটা হচ্ছে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে। 
  • আরেকটি হচ্ছে নিজের মেইল আইডি ব্যবহার করে।
  •  তবে সবচেয়ে ভালো হবে আপনি যদি নিজের মেইল আইডি দিয়ে একাউন্ট তৈরি করেন।
  •  এজন্য প্রথমে আপনি নিজের মেইল আইডি লিখুন।
  •  তারপরে একটি স্ট্রং পাসওয়ার্ড দিবেন।
  •  এরপর আই এগ্রি টু ফ্রিল্যান্সার ইউজ এগ্রিমেন্ট এন্ড প্রাইভেসি পলিসি অপশনে সিলেক্ট করবেন।
  •  শেষে নিচে থাকা জয়েন্ট ফ্রিল্যান্সার বাটনে ক্লিক করবেন।
  •  এবার আপনাকে একটি ইউজার নেম দিতে বলা হবে।
  •  ইউজার নেম দেয়ার পরে আপনি একটি প্রফেশনাল ইউজার নেম লিখুন। 
  •  নিচে থাকা নেক্সট বাটনে ক্লিক করুন।

এখন আপনি যদি টাকা আয় করার উদ্দেশ্যে কাজ করেন সে ক্ষেত্রে আপনাকে ফ্রিল্যান্সার অ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন। তাহলে আই ওয়ান্ট টু ওয়ার্ক অপশনে ক্লিক করতে হবে।

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সারদের দ্বারা কাজ করাতে চান সে ক্ষেত্রে আপনাকে আই ওয়ান্ট টু হেয়ার অপসনে ক্লিক করতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনি সোজা আই ওয়ান্ট টু ওয়ার্ক অপশনে ক্লিক করতে পা্রেন। এবার আপনার একাউন্ট সাইন আপ সম্পন্ন হয়ে গেছে।

এখন আপনাকে একটি পেজ দেখানো হবে । যেখানে আপনি আপনার স্কিল গুলোকে সিলেক্ট করবেন। তার মানে হচ্ছে আপনি কি কি কাজ জানেন এবং কোন কাজগুলো করে টাকা আয় করতে চাচ্ছেন। আপনি সেই কাজগুলো সিলেক্ট করবেন।

সে হিসেবে আপনাকে ফ্রিল্যান্সারের তরফ থেকে প্রজেক্টগুলো দেখানো হবে। এরপর নিজের জানা কাজগুলো সিলেক্ট করে নিচে থাকার নেক্সট সিস্টেম অপশনে ক্লিক করবেন। এরপর আপনি আপনার পেজ দেখতে পাবেন। যেখানে আপনাকে আপনার প্রোফাইলের সাথে কিছু ডিটেলস দিতে বলা হবে।

প্রথমে আপনি নিজের একটা প্রোফাইল পিকচার আপলোড করবেন। তারপর আপনার সম্পূর্ণ নাম দিবেন। এখন আপনি কোন ভাষা জানেন সে ভাষাগুলো দিয়ে দিবেন। শেষে আপনি আপনার কাজের অভিজ্ঞতা বিষয়ে বিস্তারিত দিতে হবে।

আপনি কোন কাজে এক্সপার্ট সে সম্পর্কে আপনাকে সিলেট করতে হবে। এবার আপনি নেক্সট স্টেপ বাটনে ক্লিক করুন। সেটাকে ভেরিফাই করতে হবে। পেমেন্ট মেথডের ক্ষেত্রে আপনার নিজের ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড অথবা পে পাল একাউন্ট ব্যবহার করতে পারেন।

এবার আমাদের একটি প্রমোশন পেজ দেখানো হবে মানে কিছু টাকা দিয়ে যদি আপনার ফ্রিল্যান্সার ওয়েবসাইটের তরফ থেকে প্লাস মেম্বারশিপ নিয়ে থাকেন। তাহলে আপনাকে কিছু বিশেষ ও প্রিমিয়াম সুবিধা দেওয়া হবে। 

প্রথম অবস্থায় এগুলো দরকার আমি মনে করি না তাই স্ক্রিপ্ট ফর নাও অপশনে ক্লিক করুন। এখন আপনার ছবিতে দেখতে পাছেন। ফ্রিল্যান্সার অ্যাকাউন্ট সফলভাবে তৈরি হয়ে গেছে ।আশা করছি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলবেন এ সম্পর্কে জানতে পারলেন।

আরো পড়ুনঃ মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

মোবাইল দিয়ে ফাইবারে কাজঃ

মোবাইল দিয়ে ফাইবারে কাজ করার জন্য আপনার সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি মার্কেট প্লেস হল ফাইবার। মোবাইলে অ্যাপস থাকার কারণে মোবাইল দিয়ে ফাইবারে কাজ সহজে করা যায়। যারা অনলাইনে সহজে আয় করতে চায়।তারা প্রথম আয় ফাইবার থেকেই করে থাকে।

ফাইবারে কাজ পাওয়া খুবই সহজ । এখানে আপনাকে কাজের জন্য বায়ার খুঁজতে হবে না। বায়ার আপনাকে খুঁজে নেবে। আপনাকে শুধু যা করতে হবে। তা হল আপনার কাজের নমুনা ও কি কি কাজ পারেন তা আপনার ফাইবার অ্যাকাউন্ট প্রোফাইলে সাজিয়ে রাখলেই হবে।

যেভাবে আপনার কাজের নমুনা সাজিয়ে রাখবেন সেটাকে ফাইবার গীগ বলা হয়। আপনি যে সকল কাজগুলো পারেন সে কাজগুলোর বর্ণনা ও ছবি আপনার গিগ এ প্রদর্শন করতে হবে। কমপ্লিট হলে আপনার কাজ হল অনলাইনে থাকা। 

ফাইভারের নিজস্ব মোবাইল অ্যাপ থাকার কারণে অনলাইনে থাকা কাজ অনেক সহজ হয়ে যায়। আপনার মোবাইলে ডাটা কানেকশন অন করে ফাইবার অ্যাপটি ওপেন করে রাখলেই হল। যখন কোন কাজ পছন্দ করবে তখন বায়ার আপনাকে মেসেজ করবে।

আপনি যত তাড়াতাড়ি সেই মেসেজের উত্তর দিতে পারবেন কত তাড়াতাড়ি কাজ পাবেন। তাই সবসময় অনলাইনে থাকতে হবে।

ফাইবার আপনি অনেক ধরনের কাজ পাবেন যেমন হচ্ছে ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক ডিজাইন, লগো ডিজাইন ভিডিও এডিটিং, , কনটেন্ট রাইটিং, ভয়েস অফার ইত্যাদি আরো অনেক ধরনের কাজ আপনি ফাইবারে করতে পারবেন আপনার মোবাইল দিয়ে।

মন্তব্যঃ

অবশেষে বলতে চাই আপনারা আমার এই আর্টিকেলটি ইতিমধ্যেই পড়েছেন। পড়ে আপনারা বুঝতে পেরেছেন কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় এবং ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখব। আশা রাখি আপনারা সবকিছু খুব পরিষ্কারভাবেই বুঝতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন।

তাই আমার এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে যদি আপনাদের একটুও ভালো লেগে থাকে। আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিবেন। হয়তো তারা উপকৃত হবে। 

ধন্যবাদ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url