কিভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায় এর সহজ উপায়
প্রিয় পাঠক আপনারা অনেকে জানতে চেয়েছেন কিভাবে দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায় এর সহজ উপায় সম্পর্কে। আমি আমার এই আর্টিকেলে স্বচ্ছ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করি যারা ডায়াবেটিস নিয়ে চিন্তিত কিভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
এ সকল বিষয় নিয়ে আমার এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। যদি আপনারা এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে অবশ্যই আপনারা উপকৃত হবেন বলে আমি মনে করি। তাহলে দেরি না করে পড়তে থাকুন।
ভূমিকাঃ
বর্তমানে আমাদের দেশে ডায়াবেটিসের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। ডায়াবেটিস হওয়ার পেছনে এর প্রধান মূল কারণ হচ্ছে অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন ও অনিয়ন্ত্রিত খাদ্য অভ্যাস। তবে ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ যা একবার হলে আর ভালো হবে না।
তবে আপনি যদি ইচ্ছা করেন ডায়াবেটিসকে আপনি নিয়ন্ত্রণ করে রাখতে পারবেন। তা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার খাদ্য অভ্যাস ও জীবনযাত্রার উপর। আসুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে দ্রুত ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায় এর সহজ উপায়।
এছাড়া অল্প বয়সে ডায়াবেটিস হলে কি হয়। কোন খাবার খেলে ডায়াবেটিস কমে। ডায়াবেটিস থেকে ভালো থাকার উপায় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
কিভাবে দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায় এর সহজ উপায়ঃ
বাংলাদেশে ডায়াবেটিস রোগের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এ ডায়াবেটিস রোগের সংখ্যা বাড়ার পেছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে। অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন এর জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী। কিছু পদক্ষেপ নিলে এ রোগ কে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
এজন্য বড় কোন আয়োজন এর প্রয়োজন নেই। কিভাবে দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায় এর সহজ উপায় সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
খাবারের প্রতি মনোযোগী
আপনাকে খাবারের প্রতি মনোযোগী হতে হবে অর্থাৎ প্রত্যেক বেলাতেই আপনাকে সময় মতো খাবার খেতে হবে। কি পরিমান খাওয়া হচ্ছে এটাও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তৈরি খাবার একবারে বেশি পরিমাণে না খেয়ে কিছুক্ষণ পর পর অল্প অল্প করে খাওয়া উচিত।
এছাড়াও আপনি ভাত না খেয়ে রুটি খেতে পারেন। তবে খাবার খাওয়ার সময় অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাবার খেতে হবে।
এখন আপনি যদি খুব বেশি খেয়ে ফেলেন তাহলে তো আর ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসবে না। তাই আপনাকে খাবারে প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া লাগবে এবং পরিমাণ মতো খেতে হবে।
নিয়মিত হাটার অভ্যাস রাখুন
আপনি আপনার ডায়াবেটিসকে যদি নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান অবশ্যই আপনাকে নিয়মিত কিছু শরীর চর্চা করতে হবে। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে উত্তম হচ্ছে হাটা। আপনি যদি প্রতিদিন সকালে ৩০ মিনিট এবং বিকেলে ৩০ মিনিট হাটেন তাহলে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
অধিক সময় বসে একটানা কাজ করবেন না
আপনি যে কাজ করুন না কেন তা অধিক সময় ধরে কখনোই করবেন না। ধরুন আপনি কম্পিউটার ব্যবহার করেন অথবা টিভি দেখছেন অথবা গেম খেলছেন যেটাই করুন না কেন।
এ সকল কাজের ফাঁকে ফাঁকে আপনাকে উঠে একটু দাঁড়াতে হবে, পায়চারি করতে হবে। এভাবে আপনি কাজের ফাঁকে ফাঁকে যদি নিজেকে একটু ঝালিয়ে নিন। তাহলে দেখবেন আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
মিষ্টি জাতীয় খাবার বর্জন করুন
আপনি যদি আপনার ডায়াবেটিস কে নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান । তাহলে আপনাকে মিষ্টি জাতীয় খাবার বর্জন করতে হবে। কারণ মিষ্টি জাতীয় খাবার ডায়াবেটিসকে অনিয়ন্ত্রিত করে ফেলে।
ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করতে হবে
শুধুমাত্র ডায়াবেটিসের জন্যই ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করলে চলবে না। কারণ ধূমপান ও মদ্যপান যখন আপনি ছেড়ে দেবেন তা আপনার ডায়াবেটিস নয় অন্যান্য বিভিন্ন রোগ থেকেও আপনি রেহাই পাবেন।
চিকিৎসকেরা বলেছেন ডায়াবেটিস রোগ ঠেকাতে যেসব খারাপ অভ্যাস আগে বাদ দিতে হবে তার মধ্যে রয়েছে ধূমপান। কারণ এগুলো ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা বাড়িয়ে দেয়। তাই ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করতে হবে।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলা
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আপনাকে নিয়মিত ডায়াবেটিস পরীক্ষা করতে হবে। কারণ রক্তের গ্রুপে লিপিড, রক্তচাপ, ওজন অবশ্যই নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রায় রাখতে হবে। এজন্য ডাক্তার আপনাকে যেভাবে পরামর্শ দেয় সে পরামর্শ অনুযায়ী আপনার চলতে হবে।
যেমন ওষুধ, ব্যায়াম ও খাদ্য গ্রহণ এছাড়াও জীবন যাপনের সুনির্দিষ্ট কিছু উপদেশ দিয়ে থাকে। যা শুধু আপনার জন্যই প্রযোজ্য হবে এবং সে অনুযায়ী আপনাকে চলতে হবে। মনে রাখবেন ডায়াবেটিস চিকিৎসার চেয়ে প্রতিরোধ করাই উত্তম যা আপনি ইচ্ছা করলেই পারবেন।
আরো পড়ুনঃ পাকা আমি কি কি পুষ্টিগুণ আছে
ডায়াবেটিস কত হলে বিপদঃ
চিকিৎসকরা জানিয়েছে ডায়াবেটিস এর মাত্রা ঠিক কত হলে চিন্তাভাবনা শুরু করতে হয় তা মানুষ বিশেষে আলাদা । যিনি নতুন ডায়াবেটিস তাদের ক্ষেত্রে একরকম মাপকাঠি হয় আর যারা পুরনো ডায়াবেটিস রোগে তাদের ক্ষেত্রে মাপকাঠিটা হয় আলাদা।
খালি পেটে সুগারের লেভেল যদি ৮০ থেকে ১০০ মধ্যে থাকে আর খাবার দুই ঘন্টা পরে সুগারের মাত্রা যদি ১৪০ এর আশেপাশে থাকে তাহলে চিন্তা করার বড় কোনো কারণ নেই। সঙ্গে এটা মাথায় রাখতে হবে যারা অনেকদিন ধরে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়ে আছেন।
তাদের বাড়িতে একটি গ্লুকোমিটার থাকা জরুরি। এতে নিজেদের সুগারের মাত্রা নিজেরাই মাপতে পারবেন। আর যদি ব্যবধানটা অনেক বেশি হয় তাহলে বিষয়টা অনেক চিন্তার।
যদি দেখা যায় কারো খালি পেটে সুগারের মাত্রা ৭০ আর ভরা পেটে সুগারের মাত্র ৪৭০ তাহলে মনে করতে হবে তার ডায়াবেটিস কন্ট্রোলটা ঠিক হচ্ছে না। কিন্তু দেখা যায় কারো খালি পেটে সুগারের মাত্রা ১২০ আর ভরা পেটে ১৮০ এতে বরং আমরা খুশি হয় ব্যবধানটা অনেক কম।
এদের ক্ষেত্রে ডায়াবেটিসটা ঠিকভাবে ম্যানেজ হচ্ছে বলে মনে করা হয়। তবে সাধারণভাবে বলতে গেলে বলা যায় খালি পেটে। সুগারের লেভেল ৮০ থেকে ৯০ আর ভরা পেটে সুগার লেভেল ১৩০ থেকে ১৪০ এর মধ্যে থাকলে চিন্তার বড় একটা কারণ নেই বলেই মনে করা হয়।
অল্প বয়সে ডায়াবেটিস হলেঃ
অল্প বয়সে ডায়াবেটিস হওয়ার মূল কারণ হলো অস্বাস্থ্যকর ডায়েট এবং অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন করা। কম বয়সী ডায়াবেটিস হতে পারে এ ধারণা অনেকেরই থাকে না। ফলে দেখা যাচ্ছে যে ডায়াবেটিস হয়ে গেছে কিন্তু সে বুঝতে পারে না যে তার ডায়াবেটিস হয়েছে।
এক্ষেত্রে সে আরো গুরুতর দিকে এগোতে থাকে। তাই ডায়াবেটিস হওয়ার কিছু লক্ষণ রয়েছে । যেমন অতিরিক্ত পিপাসা লাগা, বারবার প্রসাব, ক্লান্তি বোধ করা, দৃষ্টির সমস্যা এ রোগের প্রধান লক্ষণ। প্রতিদিনের জীবনে কিছু পরিবর্তন আনলে আমরা এ থেকে মুক্তি পেতে পারি।
শরীরচর্চা
আমরা যদি প্রতিদিন শরীরচর্চা করি তাইলে ডায়াবেটিসের আশঙ্কা অনেকটা কমে যাবে। সারাদিন বসে বসে কাজ করার ফলে চলাফেরা কম হয়। আমরা যদি শরীরচর্চা না করি তাহলে আমাদের ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ করা
ওজন বেশি হওয়া ডায়াবেটিস হওয়ার মূল কারণ এর জন্য অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চললেই আপনার ওজন কমতে পারে। তাই আপনি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
পর্যাপ্ত ঘুম
আপনি প্রতিদিন নিয়ম করে সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমালে ডায়াবেটিসের আশঙ্কা অনেকটা কমে যাবে। তাই আপনাকে পরিমাণে পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে।
স্ট্রেস কমানো
আপনি যদি অতিরিক্ত স্ট্রেস করেন যা আপনার ডায়াবেটিস হওয়ার মূল কারণ। আপনার যদি অতিরিক্ত স্ট্রেস হয়। সে সময় আপনি গান শুনবেন টিভি দেখবেন বা কারো সাথে গল্প করবেন। তাহলে দেখবেন আপনার স্ট্রেসটা অনেকটা কমে যাবে এবং ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনাও থাকবে না।
খালি পেটে ডায়াবেটিস কমানোর উপায়ঃ
জীবনধারা পরিবর্তন ও ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারনে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যার কারণে রক্তের সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে ডায়াবেটিস রোগীদের উচিত রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা।
আপনি যদি ডায়াবেটিস রোগী হন তাহলে অবশ্যই আপনার খাবারের প্রতি যত্নশীল হতে হবে। এরকম পরিস্থিতিতে আপনি সকালে খালি পেটে কিছু খাবার খেতে পারেন যা অনেক উপকার হতে পারে।
মেথি পানি
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য মেথি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া মেথি বীজ এ রয়েছে অ্যামিনো এসিড যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এতে ডায়াবেটিস রোগীরা উপকৃত হতে পারে। এজন্য এক গ্লাস পানিতে মেথি বীজ ভিজিয়ে রাখতে হবে তারপরে এই পানি সকালে খালি পেটে খেয়ে নিতে হবে।
দারুচিনি
দারুচিনতে রয়েছে অনেক গুণ যা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য অনেক উপকারী। ডায়াবেটিস রোগীরা যদি দারুচিনির পানি খেতে পারে তাহলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। তাই প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দারুচিনি টুকরো মিশিয়ে সেই পানি খালি পেটে খেতে পা্রেন।
ভিজিয়ে রাখা বাদাম খেতে পারেন
যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা আছে তারা সকালে খালি পেটে ভেজানো বাদাম পানি বা ভেজানো বাদাম খেতে পারেন। বাদাম হল পুষ্টিগুন ভরপুর। এতে ফাইবার, প্রোটিন, ম্যাগনেসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে ।
এক মুঠো বাদাম যদি আপনি রাত্রে পানিতে ভিজিয়ে রাখেন। এবং সকালে খালি পেটে এটি খান এতে আপনার হজম শক্তি ভালো হবে এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
কোন ফল খেলে ডায়াবেটিস কমেঃ
আপনি যদি সুস্থ থাকতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে বেশি বেশি টাটকা ফল খেতে হবে। যে কোন ফলেই শরীরের জন্য অনেক উপকারী। প্রতিটি ফলেই শরীরের কোন না কোন কাজে লাগে কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে সব ফল একরকম ভাবে কাজ করে না।
ডায়াবেটিস থাকলে রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত জরুরী। এছাড়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিজের ডায়েটের প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখতে হয়।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশ কিছু ফল আছে যেগুলো খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। সে সকল ফলগুলো ডায়াবেটিস রোগীরা নিঃসন্দেহে খেতে পারেন। যেমনঃ
জাম
জাম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সবচেয়ে উত্তম ফল। জাম খেলে রক্তের সুগারের লেভেল ঠিকমতো কাজ করে। এছাড়া জামের বীজের পাউডার বানিয়ে ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারে। এটি রক্তের শর্করা পরিমাণ ঠিক রাখে।
কামরাঙ্গা
কামরাঙ্গা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত অত্যন্ত উপকারী একটি ফল। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কামরাঙ্গা খাওয়া উচিত।
পেয়ারা
পেয়ারা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা ও দূর করার জন্য এটি সবচেয়ে বেশি কার্যকরী। পেয়ারা ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি রয়েছে । এতে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে ডায়েটরি ফাইবার যা রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে।
আপেল
আপেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টি এক্সিডেন্ট যা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে আপেলে। আপেলে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি উপাদান যা ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে।
আনারস
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি ফল। আনারসে রয়েছে অ্যান্টিভাইরাল অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল প্রচুর পরিমাণে যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভালো কাজ করে।
স্ট্রবেরি
স্ট্রবেরি এন্ড অক্সিজেন সমৃদ্ধ তাই এটি শুধু মাত্র ফ্রিরেডিকেলস এর বিরুদ্ধে লড়াই করতেই পারে না। ডায়াবেটিস রোগের বিরুদ্ধে এটা কাজ করে। ডায়াবেটিস রোগী তাদের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য ডায়েটে স্ট্রবেরি খেতে পারেন।
মন্তব্যঃ
পরিশেষে বলতে চাই যে আমার এই আর্টিকেলটি আপনারা মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন। কিভাবে দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায় এর সহজ উপায় সম্পর্কে অবগত হয়েছেন ও উপকৃত হয়েছেন।
তাই আমার এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে যদি আপনাদের একটুও ভালো লেগে থাকে। তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিবেন। আশা করি তারাও উপকৃত হবে।
ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url