সকালে কাঁচা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা ও বাদাম খাওয়ার নিয়ম
প্রিয় পাঠক আপনারা অনেকেই সকালে কাচা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা ও বাদাম খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। এ সম্পর্কে অনেকে অনেক কথাই বলেছেন।
তবে আমি আপনাদেরকে যতটুকু পারি সঠিক ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
ভূমিকাঃ
বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ যা আমাদের দেহের জন্য অনেক উপকারী । এছাড়া বাদামে রয়েছে প্রোটিন, আয়রন, ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ই। বাদাম খেতে আমরা সবাই ভালোবাসি। বাদাম আমাদের হার্টকে ভালো রাখে।
এছাড়া আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে বাদামের ভূমিকা অপরিসীম। বাদাম আমরা বিভিন্ন সময়ে খেয়ে থাকি। তবে সকালে কাঁচা বাদাম বাদাম খাওয়ার উপকারিতা ও বাদাম খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা।
আসুন এ সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো আশা করি উপকৃত হবেন যদি একটু কষ্ট করে পড়েন।
সকালে কাঁচা বাদাম খাওয়ার উপকারিতাঃ
যারা নিয়মিত প্রতিদিন সকালে কাঁচা বাদাম খায় তাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর উপাদান প্রবেশ করে। যেমন কাঁচা বাদামে রয়েছে প্রোটিন, ওমেগা ৩, আয়রন, ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন -ই।
কাঁচা বাদামের পুষ্টিগুণ হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে ।এছাড়া মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায় এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
কাঁচা বাদাম আমাদের শরীরের মাংসের পরিমাণ বাড়িয়ে তোলে কারণ কাঁচা বাদামে রয়েছে প্রচুর প্রোটিন। যারা প্রতিনিয়ত শরীর চর্চা করেন তাদের ক্ষেত্রে কাচা বাদাম খুবই ভালো খাবার।
কারণ শরীর চর্চার পরে শরীরে অনেকটা প্রোটিনের প্রয়োজন হয় এবং কাচা বাদাম খাওয়ার মাধ্যমে অনায়াসে সে প্রোটিন শরীরে যুক্ত হয়ে যায়। তবে যাদের হজমের সমস্যা আছে তারা কাঁচা বাদাম এড়িয়ে চলুন। কাঁচা বাদামে রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম যা হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে।
বয়স বাড়ার সাথে সাথে অনেকের হাড়ের বিভিন্ন সমস্যা শুরু হয়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব বোধ হয়। দাতে ক্ষয় হয়, রক্তশূন্যতা দেখা দেয়, এগুলো জন্য কাঁচা বাদামের ভূমিকা অপরিসীম। যা আপনাকে বয়স্ক অবস্থাতেও সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে ।
রক্তস্বল্পতাই কাঁচা বাদাম বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া কাচা বাদাম ত্বকের জন্য খুবই ভালো । নিয়মিত কাঁচা বাদাম খেলে শরীর থাকবে সতেজ, বাড়বে ত্বকের উজ্জ্বলতা ।এছাড়া বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই যা চুল ভালো রাখতেও সাহায্য করে ।
তবে প্রতিদিন আমাদের অন্তত এক মুঠো কাঁচা বাদাম খাওয়া উচিত এর বেশি নয় । যাদের হজমের সমস্যা আছে তাদের কাচা বাদাম না খাওয়াই ভালো।
আরো পড়ুনঃ কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা
কাঁচা বাদামের আরো কিছু উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করা হলো
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
কাজু বাদাম নিয়মিত খেলে ক্যান্সারের হওয়ার প্রবণতা কম থাকে কারণ কাজু বাদামে রয়েছে ক্যান্সারের প্রতিশোধক।
ক্লান্তি দূর করে
বাদাম খাওয়ার ফলে শরীরে এনার্জি ফিরে আসে। শরীরের শক্তির একটি ভালো উৎস হলো বাদাম। নিয়মিত এ বাদাম খেলে শরীরের ক্লান্তি ভাব দূর হয়ে যায়। তাই নিয়মিত বাদাম খাওয়া উচিত।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে
কাজু বাদামে এক প্রকার তেল থাকে যা ভিটামিন বি দারা সমৃদ্ধ। তাই কাজু বাদাম একটি শক্তিশালী খাদ্য হিসেবে পরিচিত। এছাড়াও বাদামে রয়েছে ভিটামিন বি যা স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
রক্তচাপ কমায়
বাদামে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে এবং সোডিয়ামের পরিমাণ কম থাকে। যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। সোডিয়ামের মাত্রা বেশি হলে দেহে রক্ত বৃদ্ধি পায় তখন রক্তচাপ বেড়ে যায়। এজন্য নিয়মিত বাদাম খেতে হবে।
মন ভালো রাখে
আপনি যদি দিনে একবার বাদাম খান তাহলে আপনাকে ক্যালরির জন্য অতিরিক্ত খাবার খেতে হবে না। বাদাম আপনার মনকে ভালো রাখবে। তাই মনের বিষন্নতা দূর করে মনকে ভালো রাখার জন্য বাদাম খেতে হবে।
হার্ট ভালো রাখে
বাদামী এক ধরনের অ্যাসিড পাওয়া যায় যা হার্টের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ । তাই হার্ট ভালো রাখার জন্য নিয়মিত বাদাম খেতে পারেন।
বাদাম খাওয়ার নিয়মঃ
সারাদিনই আমরা অনেকেই বাদাম খেয়ে থাকি কেউ বা সকালে, কেউ বা দুপুরে, কেউ বা বিকেলে বাদাম তো খেয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু কিভাবে বা কোন নিয়মে বাদাম খেলে আমাদের শরীরের জন্য বেশি উপকার।
সেটা সম্পর্কে জানতে পারলে হয়তো আমরা উপকৃত হবো। আসুন জেনে নেই বাদাম খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলো।
সারাদিনে আমরা তিন বেলা ভারী খাবার খেয়ে থাকি। এই ভারী খাবারের মাঝে টুকটাক মুখ চালানোর জন্য আমরা বাদাম খেতে পারি । সেটা কাঁচা বাদাম হোক বা শুকনো বাদাম হোক বা ভাজা মাদাম হোক। বাদামে থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট আমাদের হার্টের জন্য অনেক উপকারী।
বাদাম খাওয়া ভালো বলে যে মুঠো মুঠো বাদাম খেয়ে যাবেন তা কিন্তু হবে না। প্রতিদিন বাদাম খাওয়ার নির্দিষ্ট পরিমাপ আছে। কোন বাদামে ফ্যাটের পরিমাণ কত এবং সারা দিনে আপনার খাবার তালিকায় কতটা পরিমাণ ফ্যাট থাকে তা বুঝে বাদাম খেতে হবে।
কাঠবাদাম
প্রতিদিন আপনার শরীরে যতটা পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম প্রয়োজন শুধুমাত্র কাঠবাদাম খেলে তা পূরণ হয়ে যেতে পারে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে প্রতিদিন ১২টা পর্যন্ত কাঠ বাদাম খাওয়া যেতে পারে।
কাজুবাদাম
কাজু বাদামে রয়েছে অ্যানাকার্ডিক অ্যাসিড যা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া দাঁতের এবং মাড়ির স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কাজুবাদাম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে সারাদিনে ১০টার বেশি কাজুবাদাম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো না।
পেস্তা বাদাম
হার্টকে ভালো রাখার জন্য পেস্তা বাদামের গুরুত্ব অপরিসীম । কারণ পেস্তা বাদামে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার, প্রোটিন, ভিটামিন বি ৬ এবং থায়ামিনের মত বহু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। সারাদিনে দশটা পেস্তা বাদাম খাওয়া যেতে পারে।
হেজেলনাট
বিভিন্ন ধরনের চকলেট, কেক, কফিতে হেজেলনাট ব্যবহার হয়ে থাকে। হেজেলনাট ভিটামিন ই এবং অমেগা ৩ ভরপুর যা আমাদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। রক্তে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে পারে এই হেজেলনাট। কিন্তু সারাদিনে দশটার বেশি খাওয়া উচিত নয়।
আরো পড়ুনঃ পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা
কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতাঃ
কাজুবাদামের প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে। যা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। এছাড়া কাজুবাদাম ওজন কমাতে সাহায্য করে,হার্ট ভালো রাখে, ডায়াবেটিস রোগে উপকারে কাজুবাদাম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আসুন জেনে নেওয়া যাক কাজুবাদামের কিছু অসাধারণ উপকারিতা সম্পর্কে।
ওজন কমায়
কাজুবাদামে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি থাকে যা হজম করতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় ক্ষুধা কমাতে এবং পেট ভরা রাখতে সহায়তা করে বলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
হার্ট ভালো রাখে
কাজুবাদাম স্ট্রোক ও হৃদরোগের ঝুকি কমাতে বিশেষভাবে উপকারী। এছাড়া একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে কাজু বাদাম নিয়মিত খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং হাটের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে
কাজু বাদাম ডায়াবেটিস রোগের জন্য অনেক উপকারী। এতে থাকা ফাইভার রক্তের শর্করার স্পাইক প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং এতে শর্করার পরিমাণ অনেক কম থাকে। এ কারণে এটি রক্তের শর্করার মাত্রা কমিয়ে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।
হাড়ের জন্য উপকারী
কাজু বাদামে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম ও ম্যাঙ্গানিজ থাকার কারণে হাড়ের জন্য অনেক উপকার। কাজু বাদাম দেহের জন্য প্রয়োজনীয় কপারের অভাব পূরণ করে। তাই কাজুবাদাম হাড়ের জন্য অনেক উপকারী হিসেবে কাজ করে।
কাঠ বাদাম খাওয়ার উপকারিতাঃ
কাঠ বাদাম কে সুপারফুড বলা হয়। এছাড়া দিন দিন কাঠবাদাম খাওয়ার চাহিদা বেড়ে যাচ্ছে। কাঠবাদামে অনেক পুষ্টিগুণে ভরপুর যা আমাদের হার্ট ও রক্তনালীর স্বাস্থ্যকে উন্নত করে। আসুন জেনে নেয়া যাক কাঠবাদামের উপকারিতা সম্পর্কে।
মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি
কাঠ বাদামে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা আমাদের মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। তাই পরীক্ষার আগে ছাত্রছাত্রীদের নিয়ম করে বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।
পুষ্টির ঘাটতি পূরণ
কাঠবাদামে রয়েছে ফাইবার, প্রোটিন, ভিটামিন ই , ভিটামিন বি ২,ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়াম । এই সব উপাদানগুলি শরীরকে সুস্থ রাখতে বিশেষভাবে কাজ করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ করে
বাদাম খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণ করা যায় কারণ বাদাম খাওয়ার পর খিদে একবারে কমে যায়। ফলে অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। সেই সঙ্গে শরীরে প্রয়োজন অতিরিক্ত ক্যালরি জমে ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনা কমে। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে হলে বাদাম খেতে হবে।
হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
নিয়মিত পানিতে ভেজা বাদাম খেলে শরীরের ভেতরে বিশেষ কিছু এনজামের ক্ষরন বেড়ে যায়।যার ফলে হজম ক্ষমতার উন্নতি করতে শুরু করে সেই সঙ্গে গ্যাস অম্বলের সমস্যা ও কমে যায়।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
বাদামে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। ফাইবার যুক্ত খাবার খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়ে যায়।তাই যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা আছে তারা নিয়মিত বাদাম খাবেন।
চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতাঃ
বাদাম বলতে আমরা সাধারণত চিনা বাদাম কেই চিনে থাকি। আমরা কমবেশি সবাই বাদাম খায়। তবে এই অতি পরিচিত চিনা বাদামে অনেক অজানা তথ্য রয়েছে যা আমরা অনেকেই জানিনা। চিনা বাদাম নানাবিধ পুষ্টিগুনে ভরপুর। যা শরীরের জন্য অনেক উপকারী। চলুন জেনে নেয়া যাক চিনা বাদামের উপকারিতা সম্পর্কে।
হার্টের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
বর্তমান সময়ে হার্টের সমস্যার ব্যাপক হারে বেড়ে চলেছে । আর এই হার্টের সমস্যা থেকে ভালো থাকার জন্য নিয়মিত চীনা বাদাম খেতে হবে। চিনা বাদাম উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে । তাই চিনা বাদাম খেলে হার্ট ভালো থাকে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
একটি গবেষণায় দেখা গেছে বয়স্কদের জন্য নিয়মিত বাদাম খাওয়ার ফলে ক্যান্সার ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়। এছাড়া বাদামে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইটোকেমিক্যাল এর প্রভাবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে
চিনা বাদামে রয়েছে ভিটামিন ই যা এন্টি এজিং হিসেবে কাজ করে। ত্বকে বয়সের ছাপ দূর করে এবং সেই সাথে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে ।
এছাড়া ত্বকের রুক্ষতা দূর করার জন্য চীনা বাদামে তেল ব্যবহার করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে মুখে ও শরীরে অন্য জায়গায় তেল মাখিয়ে ১৫ মিনিট পর গোসল করে ফেলুন এতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
খুশকি দূর করে
মাথার খুশকি দূর করার জন্য চিনা বাদামে তেল ব্যবহার করতে পারেন। খুশকি দূর করতে তেলের সাথে ব্যবহার করতে পারেন লেবুর রস। লেবুর রস ও বাদামের তেল একসাথে মিশিয়ে ভালো ভাবে মাথার ত্বকে লাগান এবং দুই থেকে তিন ঘন্টা পর গোসল করে নিন। এক্ষেত্রে দেখবেন মাথার ত্বক ভালো থাকবে এবং খুশকি দূর হয়ে যাবে।
মন্তব্যঃ
অবশেষে বলতে চাই আপনারা আমার এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে বুঝতে পেরেছেন । এখানে সকালে কাঁচা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা, বাদাম খাওয়ার নিয়ম, এছাড়া বাদাম খেলে আরো কি কি উপকার পাওয়া যায় বিস্তারিত সম্পর্কে আপনারা জানতে পেরেছেন।
আশা করি উপকৃত হয়েছেন। তাই আমার আর্টিকেলটি পড়ার পরে যদি আপনারা একটুও উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন হয়তো তারা উপকৃত হবে।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url